প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, একাধিক মাওলানা ফরিদ আহমদ খানের উল্লেখ রয়েছে। প্রদত্ত লেখা থেকে স্পষ্ট নয় কোন মাওলানা ফরিদ আহমদ খানের বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। একজন লন্ডন প্রবাসী সিলেটের ব্যবসায়ী এবং আরেকজন শোলাকিয়া জাতীয় ঈদগাহের ইমাম, জাতীয় দ্বীনি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার সভাপতি। আমরা দুইজন ব্যক্তির তথ্য এখানে উল্লেখ করছি:
১. লন্ডন প্রবাসী সিলেটের ব্যবসায়ী মাওলানা ফরিদ আহমদ খান:
এই মাওলানা ফরিদ আহমদ খানের বিষয়ে আমরা সীমিত তথ্য পেয়েছি। তিনি মসজিদুল আকসার ইমাম শায়েখ আলী ওমর ইয়াকুব আব্বাসীকে ২০১৮ সাল থেকে প্রায় প্রতিবছর বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকেন। শায়েখ আব্বাসীর ২০২৫ সালের ৩ জানুয়ারী থেকে ১০ দিনের বাংলাদেশ সফরের আয়োজন ও তার সাথে জড়িত বিভিন্ন মাহফিল এবং ইসলামি সম্মেলনের উল্লেখ লেখায় আছে। তিনি একজন ব্যবসায়ী হলেও তার ব্যবসার বিস্তারিত তথ্য প্রদত্ত লেখায় নেই।
২. মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসঊদ:
এই মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসঊদ বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি শোলাকিয়া জাতীয় ঈদগাহের ইমাম, জাতীয় দ্বীনি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার সভাপতি এবং অন্যান্য বহু প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত। তিনি ১৯৫০ সালের ৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের সময় সাংগঠনিক কাজে জড়িত ছিলেন। তার ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ড বিস্তারিতভাবে প্রদত্ত লেখায় বিবৃত আছে। তিনি বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, পরিচালক ও সভাপতি হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি এক লক্ষাধিক আলেমের স্বাক্ষরযুক্ত জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়ার জন্য ও বিখ্যাত।
লেখায় উল্লেখিত দুই ব্যক্তি ছাড়া অন্য মাওলানা ফরিদ আহমদ খানের বিষয়ে কোন তথ্য প্রদত্ত হয়নি। আমরা ভবিষ্যতে আরও তথ্য প্রাপ্তির পরে এই লেখাটি আপডেট করব।