মো. মিলন: একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে জড়িত নাম
এই নামটি (মো. মিলন) একাধিক ব্যক্তি, ঘটনা ও প্রেক্ষাপটের সাথে জড়িত, ফলে তাদের পৃথক্করণ এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা জরুরী। নিম্নলিখিত তথ্য বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগৃহীত হয়েছে:
১. রংপুরের পীরগাছা উপজেলার মো. মিলন:
এই মো. মিলন রংপুরের পীরগাছা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার পুরো নাম মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ মিলন। তাকে যৌথবাহিনী গ্রেফতার করেছে। তিনি বড়বাড়ী এলাকার মৃত শহিদুল ইসলামের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা সহ একাধিক মামলা রয়েছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর কিছুদিন তিনি পলাতক ছিলেন।
২. মিরপুর ডিওএইচএস হত্যাকাণ্ডের মো. মিলন মিয়া:
এই মো. মিলন মিয়া (২৩) রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএসে বিমানবাহিনীর সাবেক উইং কমান্ডারের স্ত্রী ফারহা দীবা (৬০) হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা। তিনি ওই বাসার সিকিউরিটি গার্ড ছিলেন। তাকে র্যাব গ্রেপ্তার করেছে। তিনি ও গাড়িচালক মিলে হত্যার পর স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ অর্থ লুট করে পালিয়ে যায়।
৩. রাজশাহীর মো. মিলন:
এই মো. মিলন রাজশাহী নগরীর মোল্লাপাড়া এলাকার আওয়ামী লীগ কর্মী। তাকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।
৪. নারায়ণগঞ্জের মো. মিলন:
এই মো. মিলন একজন মাছ ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নিহত হয়েছিলেন। তার মৃত্যুর ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও শামীম ওসমানসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উপরোক্ত তথ্য থেকে স্পষ্ট যে, 'মো. মিলন' নামটি একাধিক ব্যক্তিকে নির্দেশ করে। প্রেক্ষাপট অনুযায়ী তাদের পৃথক্করণ এবং সঠিক তথ্য যাচাই করা প্রয়োজন।