বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি): বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে নিযুক্ত একটি আধাসামরিক বাহিনী। এর ইতিহাস ১৭৯৫ সালের ২৯ জুন রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন হিসেবে শুরু হয়, যার সৈন্য সংখ্যা ছিল মাত্র ৪৪৮। কালক্রমে এর নাম পরিবর্তিত হয় ফ্রন্টিয়ার গার্ডস, বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশ, ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার্স রাইফেলস, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর) এবং ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) হয়ে ২০১১ সালে বর্তমান নাম বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গ্রহণ করে। ১৮৭৯ সালে পিলখানায় বিজিবির প্রথম ঘাঁটি স্থাপিত হয়, যা এখনও এর সদর দপ্তর। মুক্তিযুদ্ধে ইপিআর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ৮১৭ জন সদস্য প্রাণ উৎসর্গ করেন। ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর বিডিআরকে পুনর্গঠন করে বিজিবি নামকরণ করা হয় এবং নতুন আইন প্রবর্তন করা হয়। ২০১৬ সালে প্রথম নারী সৈনিকরা যোগদান করে। বিজিবি বাংলাদেশের সীমান্তের নিরাপত্তা, অবৈধ অনুপ্রবেশ ও চোরাচালান রোধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগে উদ্ধার ও সহায়তা, মানবিক সহায়তা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে। এটি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্তের অখণ্ডতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
বিজিবি
মূল তথ্যাবলী:
- ১৭৯৫ সালে রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন হিসেবে যাত্রা শুরু।
- মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
- ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর পুনর্গঠন।
- ২০১১ সালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) নামকরণ।
- সীমান্ত রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
গণমাধ্যমে - বিজিবি
২০২৪-১২-২২
বিজিবি লাশ উদ্ধার ও পুলিশে হস্তান্তর করেছে।
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
বিজিবি, বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী, জিরো লাইন থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করেছে।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
বিজিবি অভিযান পরিচালনা করেছে