প্রান্তিক কৃষক

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৬ এএম

প্রান্তিক কৃষকরা বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতির মেরুদণ্ড। তাদের অবদান অপরিসীম হলেও, তারা প্রায়শই নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। এই প্রবন্ধে প্রান্তিক কৃষকদের জীবন, সংগ্রাম, এবং তাদের মোকাবেলায় সরকার ও বিভিন্ন সংস্থার ভূমিকা আলোচনা করা হয়েছে।

প্রান্তিক কৃষকদের সংজ্ঞা নিয়ে কিছুটা দ্ব্যর্থতা থাকলেও, সাধারণত ০.২০ হেক্টরের কম জমির মালিক কৃষকদের প্রান্তিক কৃষক বলা হয়। তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যেমন কৃষি ঋণ, ভর্তুকি, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি। তবে অনেক প্রান্তিক কৃষক এই সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়, কারণ প্রায়শই মধ্যসত্ত্বভোগীদের মাধ্যমে সহায়তা প্রাপ্ত হয়। এছাড়াও ভূমিহীনতা, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, বাজারজাতকরণের সমস্যা, ভেজাল সার ও কীটনাশকের ব্যবহার ইত্যাদি গুরুতর সমস্যা তাদের কৃষিকাজে বাধা সৃষ্টি করে।

২০০৪ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী 'প্রান্তজনীয় যোগাযোগ গবেষণা' (প্রাযোগ) নামক একটি সংগঠন গঠন করে গ্রামীণ কৃষকদের কাছে প্রাকৃতিক কৃষির ধারণা ছড়িয়ে দিতে থাকে। মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার আমতলী গ্রামে তারা নিজেরা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কৃষি কাজ করে কৃষকদের কাছে এর গুরুত্ব তুলে ধরে। ২০১৪ সালে ঢাকায় প্রাকৃতিক কৃষি বিপণন কেন্দ্র স্থাপন করে তারা কৃষকদের উৎপাদিত জৈব পণ্যের বাজারজাতকরণেরও ব্যবস্থা করে।

এই প্রবন্ধে উল্লেখিত বিভিন্ন ব্যক্তি, সংস্থা এবং ঘটনার মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকদের সমস্যা এবং সমাধানের দিকগুলো উঠে এসেছে। তবে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আপডেট করে জানাব।

মূল তথ্যাবলী:

  • প্রান্তিক কৃষকরা বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতির ভিত্তি।
  • জমি, ভর্তুকি, ঋণ এবং প্রশিক্ষণের অভাব তাদের প্রধান সমস্যা।
  • প্রাকৃতিক কৃষি এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ।
  • সরকার ও বেসরকারি সংস্থা উভয়েরই প্রান্তিক কৃষকদের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - প্রান্তিক কৃষক