খুশি কবির: বাংলাদেশের একজন অন্যতম প্রভাবশালী সামাজিক কর্মী, নারীবাদী ও পরিবেশবাদী। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানবাধিকার, নারীর অধিকার এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন আর্টস অনুষদ থেকে ফাইন আর্টস (পেইন্টিং ও অঙ্কন) বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর তিনি বেসরকারি সংগঠনের সাথে যুক্ত হয়ে গ্রামীণ এলাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ শুরু করেন। তিনি ‘নিজেরা করি’ নামক বৃহৎ বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ‘নিজেরা করি’ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি সংস্থাগুলির মধ্যে একটি। আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশনের সদস্য এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৩ সালে তিনি বাংলাদেশে ‘ওয়ান বিলিয়ন রাইজিং’ এর সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ সালে ‘লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চরিত্র হননের অভিযোগে মানহানি মামলার শিকার হলেও আদালত সেটি খারিজ করে দিয়েছেন। তিনি সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে বক্তব্য রেখেছেন এবং ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন। তার পিতা আকবর কবির ছিলেন জিয়াউর রহমানের ক্যাবিনেটে তথ্য উপদেষ্টা এবং অ্যাডভোকেট সিগমা হুদা তার ছোট বোন।
খুশি কবির একজন বাংলাদেশী সামাজিক কর্মী, নারীবাদী এবং পরিবেশবাদী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন আর্টস অনুষদ থেকে ফাইন আর্টস (পেইন্টিং এবং অঙ্কন) বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর তিনি একটি বাংলাদেশী বেসরকারি সংস্থায় যোগ দেন এবং বাংলাদেশের গ্রামীণ এলাকায় প্রান্তিক সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করেন। তিনি 'নিজেরা করি' নামক বেসরকারি অধিকার সংস্থার সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করেন। 'নিজেরা করি' বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি সংস্থাগুলির মধ্যে একটি এবং এর সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৩৭,৭৮৭। তিনি আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশনের একজন সদস্য এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের পরিচালক। ২০১৩ সালে তিনি 'ওয়ান বিলিয়ন রাইজিং' এর সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে তিনি ভোটারদের উৎসাহের কথা উল্লেখ করেন। ২০০৮ সালের ভোটের উপস্থিতি ভালো ছিল, কিন্তু বর্তমানে অনেক কমেছে। ২০১৫ সালে তাকে 'লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' দেওয়া হয়। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চরিত্র নিয়ে মামলায় জড়ান কিন্তু অভিযোগের সত্যতা না থাকায় মামলাটি বাতিল হয়। তিনি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় সহিংসতার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেন এবং সরকারকে সংখ্যালঘুদের রক্ষার জন্য আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি ১৯৯৭ সালে স্বাক্ষরিত পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান। তার পিতা আকবর কবির জিয়াউর রহমানের ক্যাবিনেটে তথ্য উপদেষ্টা ছিলেন এবং অ্যাডভোকেট সিগমা হুদা তার ছোট বোন।