স ম আজহারুল ইসলাম

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৯:১১ পিএম

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে দায়িত্ব পালনরত স ম আজহারুল ইসলাম বেশ কিছু বিতর্কের মুখোমুখি হয়েছেন। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় তিনি সরকার সমর্থক অবস্থান নেওয়ায় এবং আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে তালিকা তৈরি করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সরবরাহ করার অভিযোগ উঠেছে। তার এই ভূমিকা জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এছাড়াও, ২০১৮ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আর্সেনিক ঝুঁকি নিরসন প্রকল্পের বাস্তবায়নেও তার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ব্রাহ্মণপাড়ার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরাও ইউএনও আজহারুল ইসলামের রুঢ় আচরণ এবং মেজাজী স্বভাবের কথা উল্লেখ করেছেন। সম্প্রতি, সিদলাই আশরাফ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ জন ছাত্রকে টিসি দেওয়ার ঘটনায় তিনি আবারো বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন। উল্লেখ্য, স ম আজহারুল ইসলাম সিদলাই আশরাফ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি। তিনি ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদের মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলায় অনুমোদনহীন ডিটারজেন্ট, সাবান ও বেকারি পণ্য উৎপাদনকারী দুই প্রতিষ্ঠানকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করেছিলেন। এই ঘটনাগুলো ইঙ্গিত করে যে, স ম আজহারুল ইসলামের কর্মকাণ্ড ও ব্যক্তিত্ব বিভিন্ন মহলে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবে, তাঁর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে, লেখাটি আরও সমৃদ্ধ করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
  • ছাত্র আন্দোলনের সময় সরকার সমর্থক ভূমিকা পালন করেছেন।
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭ জন ছাত্রকে টিসি দিয়েছেন।
  • রুঢ় আচরণ ও মেজাজী স্বভাবের অভিযোগ রয়েছে।
  • অনুমোদনহীন পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে জরিমানা করেছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - স ম আজহারুল ইসলাম

স ম আজহারুল ইসলাম পাখি শিকারের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।