শুল্ক গোয়েন্দা

আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩ পিএম

বাংলাদেশের শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর: অর্থনৈতিক অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই অধিদপ্তর দেশের রাজস্ব রক্ষা, শুল্ক ফাঁকি ও চোরাচালান রোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে, শুল্ক গোয়েন্দারা বিমানের ভেতরে লুকিয়ে রাখা ২০টি সোনার বার উদ্ধার করে, যা চোরাচালান প্রতিরোধের তাদের কঠোরতার পরিচায়ক। এছাড়াও, তারা শতাধিক বিলাসবহুল গাড়ি খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছে যা জালিয়াতির মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে দেশে প্রবেশ করেছে। চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর দুটি এ ধরণের চোরাচালানের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রবিন্দু। এই অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিন সহ অন্যরা, এই অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। গত ১১ নভেম্বর, শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমান এয়ারলাইন্সগুলোকে চোরাচালান রোধে সতর্ক করে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন। শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের কার্যক্রম দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য।

মূল তথ্যাবলী:

  • বিমানে সোনার চোরাচালান রোধে শুল্ক গোয়েন্দার সতর্কতা ও অভিযান
  • চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর দিয়ে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে প্রবেশ করা শতাধিক বিলাসবহুল গাড়ির খোঁজ
  • শুল্ক গোয়েন্দার অভিযানে সোনা ও বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ
  • অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিনের চোরাচালান প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থার ঘোষণা

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - শুল্ক গোয়েন্দা

শুল্ক গোয়েন্দা এয়ারলাইন্সগুলোকে সোনা চোরাচালানের বিষয়ে সতর্ক করেছিল।