মো. হোসেন

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
নামান্তরে:
মো হোসেন
মো. হোসেন

মো. হোসেন নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ করতে পারে। এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে আমরা দুইজন মো. হোসেন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারছি।

১. মোঃ তৌহিদ হোসেন:

মোঃ তৌহিদ হোসেন (জন্ম: ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৫) বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট কূটনীতিক। তিনি বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব এবং বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন। তিনি ফরেন সার্ভিস একাডেমির প্রিন্সিপাল, কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর কূটনৈতিক জীবনে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক, রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সাথে তিনি জড়িত ছিলেন।

২. মোজাম্মেল হোসেন:

মোঃ মোজাম্মেল হোসেন (জন্ম: ১৭ জানুয়ারি ১৯৪৮) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ২০তম প্রধান বিচারপতি ছিলেন। কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর উপজেলার পুমদী গ্রামে জন্মগ্রহণকারী মোঃ মোজাম্মেল হোসেন ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং ১৯৭৭ সালে যুক্তরাজ্যের শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭১ সালে জেলা জজ আদালতে আইন পেশায় যুক্ত হয়ে পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন এবং ১৯৯৮ সালে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০০৯ সালে তিনি আপিল বিভাগে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালের ১৮ মে বাংলাদেশের ২০তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • মোঃ তৌহিদ হোসেন বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও বর্তমান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
  • তিনি ১৯৫৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নরসিংদীতে জন্মগ্রহণ করেন।
  • মোজাম্মেল হোসেন বাংলাদেশের ২০তম প্রধান বিচারপতি ছিলেন।
  • তিনি ১৯৪৮ সালের ১৭ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মো হোসেন

২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মো. হোসেন মো. নয়নের বাবা ছিলেন।