বনফুল অ্যান্ড কোম্পানি: একটি বহুমুখী বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের চিত্র
বনফুল অ্যান্ড কোম্পানি নামটি একাধিক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত। এই লেখায় আমরা বিভিন্ন সংগঠন এবং তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আলোচনা করব যাতে বনফুল অ্যান্ড কোম্পানি নামটির অস্পষ্টতা দূর করা যায়।
১. বনফুল অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড (খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ): এটি একটি প্রখ্যাত বাংলাদেশী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, যা খাদ্য ও পানীয় শিল্পে সক্রিয়। ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত, এটি বেকারি পণ্য, বিস্কুট, কনফেকশনারি, এবং অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী উৎপাদন করে। এদের উৎপাদিত পণ্য দেশব্যাপী বাজারজাত করা হয়। ২০১৯ সালে চট্টগ্রামে তাদের ৩০ বছর পূর্তি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এম এ মোতালেব এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ছিলেন। কুমিল্লায় তাদের একটি কারখানা রয়েছে যার বর্জ্য নিষ্কাশন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
২. বনফুল অ্যান্ড কোম্পানি (নিয়োগ সংক্রান্ত): এই বনফুল অ্যান্ড কোম্পানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ২০২৪ ও ২০২৫ সালে তাদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। বিভিন্ন পদে, বিভিন্ন যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। আবেদনের শেষ তারিখ সাধারণত জানুয়ারী মাসে হয়।
৩. বনফুল অ্যান্ড কোং (সামাজিক কর্মকাণ্ড): এই সংস্থা চট্টগ্রামের ছাত্রদের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সহায়তা করে। তারা আবাসন, যাতায়াত, খাবার ইত্যাদি ব্যবস্থা করে।
বিভিন্ন স্থান ও ব্যক্তি:
- চট্টগ্রাম: বনফুল গ্রুপের প্রধান কার্যালয়, ৩০ বছর পূর্তি উৎসব।
- কুমিল্লা: কিষোয়ান স্ন্যাক্স লিমিটেড ও বনফুল অ্যান্ড কোং-এর কারখানা (বর্জ্য নিষ্কাশন সমস্যা)।
- ঢাকা: বনফুল অ্যান্ড কোম্পানির কার্যালয়, নিয়োগ সংক্রান্ত কার্যক্রম।
- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়: বনফুল অ্যান্ড কোং-এর ছাত্র সহায়তা কর্মসূচী।
- এম এ মোতালেব: বনফুল গ্রুপের সাবেক চেয়ারম্যান।
- মো. ওয়াহিদুল ইসলাম: বনফুল অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
- শেখ ফরিদ: বনফুল অ্যান্ড কোং-এর এজিএম।
সংগঠনের ধরণ: খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, নিয়োগ সংস্থা, সামাজিক কর্মকাণ্ড
রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পৃক্ততা: এই বিষয়ে লেখায় কোন তথ্য নেই।
কর্মকাণ্ড: খাদ্য উৎপাদন, নিয়োগ প্রদান, সামাজিক সেবা।