জেলা শিল্পকলা একাডেমি

আপডেট: ১ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৪০ এএম

বাংলাদেশের জেলা শিল্পকলা একাডেমী সমূহ: সংস্কৃতির আঞ্চলিক কেন্দ্রবিন্দু

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী দেশের জাতীয় সংস্কৃতির প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯৭৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় শিল্পকলার চর্চা ও বিকাশের জন্য কাজ করে। এই লক্ষ্যে, বাংলাদেশের প্রায় সকল জেলায় জেলা শিল্পকলা একাডেমী স্থাপিত হয়েছে। এগুলো জাতীয় একাডেমির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে এবং স্থানীয় শিল্প-সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রতিটি জেলা শিল্পকলা একাডেমী সঙ্গীত, নৃত্য, নাটক, চারুকলা, আবৃত্তি, লোকসংস্কৃতিসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের চর্চা ও প্রসারে কাজ করে। এগুলো শিল্পীদের প্রশিক্ষণ, উৎসব আয়োজন, প্রদর্শনী, কর্মশালা আয়োজনের মতো বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে। জেলা শিল্পকলা একাডেমীগুলি স্থানীয় প্রতিভাদের উন্মোচনে এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণে অবদান রাখে।

এই একাডেমীর অবকাঠামো ও কার্যক্রম জেলার ভৌগোলিক অবস্থান, জনসংখ্যা এবং অর্থনৈতিক অবস্থার উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। তবে সকল জেলা একাডেমীর মূল উদ্দেশ্য একটাই— স্থানীয় মানুষের মধ্যে শিল্প সংস্কৃতির চর্চা ও প্রসার। অন্যান্য তথ্য যেমন প্রতিষ্ঠা তারিখ, বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ এবং ঐতিহাসিক ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির অধীনে জেলা শিল্পকলা একাডেমী প্রতিষ্ঠা।
  • স্থানীয় শিল্প-সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন।
  • সঙ্গীত, নৃত্য, নাটক, চারুকলা ইত্যাদির চর্চা ও প্রসারে কাজ করে।
  • শিল্পী প্রশিক্ষণ, উৎসব, প্রদর্শনী, কর্মশালা আয়োজন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জেলা শিল্পকলা একাডেমি

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

চট্টগ্রামে জেলা শিল্পকলা একাডেমির গ্যালারি হলে ‘বোধনের আলোর বুনন’ আবৃত্তিসন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়।