সিরিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে অত্যন্ত জটিল ও গতিশীল। ২০১১ সালে আরব বসন্তের প্রভাবে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধের পর, দীর্ঘদিন ধরে বাশার আল-আসাদের নেতৃত্বাধীন সরকার বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছিল। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক শক্তিও এই সংঘাতে জড়িত ছিল, যার ফলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়ে। সম্প্রতি, বিদ্রোহী বাহিনীর দ্রুত অগ্রযাত্রার ফলে বাশার আল-আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হন এবং রাশিয়ায় আশ্রয় নেন। এই ঘটনার পর, বিভিন্ন দেশ ও সংগঠন তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। তুরস্ক নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় সিরিয়ার জনগণের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসনের অবস্থান এখনও স্পষ্ট নয়। আরব দেশগুলো সিরিয়ার স্থিতিশীলতা ও অখণ্ডতার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। ইসরাইল তার নিরাপত্তার স্বার্থে সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। রাশিয়া ও ইরানের প্রতিক্রিয়াও তাৎপর্যপূর্ণ। আহমেদ ইয়াসিনের ২০২৭ সালের ভবিষ্যদ্বাণী ও বর্তমান পরিস্থিতির মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে, সিরিয়ার ভবিষ্যৎ এখনও অনিশ্চিত। নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তি স্থাপন কঠিন চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিদ্যমান। পরিস্থিতি বিকাশের সাথে সাথে আমরা আপনাকে আরও তথ্য দিতে পারব।
সিরিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৮ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ২০১১ সালে আরব বসন্তের প্রভাবে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু।
- সম্প্রতি বিদ্রোহীদের অগ্রযাত্রার ফলে প্রেসিডেন্ট আসাদ ক্ষমতাচ্যুত।
- বিভিন্ন দেশ ও সংগঠন তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে।
- সিরিয়ার ভবিষ্যৎ এখনও অনিশ্চিত।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - সিরিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি
১ ডিসেম্বর ২০২৪
সিরিয়ায় আসাদের পতনের পর নতুন সরকার গঠিত হয়েছে।
২০২৪
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ পদত্যাগ করেছেন।