মো. সিফাত নামটি একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। নিম্নে উল্লেখিত তথ্যগুলি বিভিন্ন সিফাতের সনাক্তকরণে সহায়ক হবে:
প্রথম মো. সিফাত:
এই মো. সিফাত হলেন হাফেজ মো. শাকিল ইজতিহাদ সিফাত। তিনি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার কান্দিরপাড় ইউনিয়নের সালেপুর গ্রামের বাসিন্দা। মিসরের আল-আজহার ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি অব থিওলজির শিক্ষার্থী। তিনি ২০২৩ সালে আল-আজহার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। তার শিক্ষাজীবনে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছেন; কোরআন তিলাওয়াতে প্রথম এবং আল-আজহার ইউনিভার্সিটির প্রথম বর্ষের পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন। তিনি ঢাকার কাওরান বাজার আম্বরশাহ আল-ইসলামিয়া মাদরাসা থেকে হিফজ সম্পন্ন করেছেন এবং বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা বোর্ড পরীক্ষায় উল্লেখযোগ্য স্থান অর্জন করেছেন। তার পিতা মুহাম্মদ কামাল হোসেন।
দ্বিতীয় মো. সিফাত:
এই মো. সিফাত (২২) মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নের ধলাগাও গ্রামের আলমগীর হাওলাদারের ছেলে। তিনি লৌহজং উপজেলার গাঁওদিয়া ইউনিয়নের বনসেমন্ত গ্রামে শশুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে গত শুক্রবার গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
তৃতীয় মো. সিফাত:
এই মো. সিফাত (১৬) ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার কদমতলী খালপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় ডাকাতির চেষ্টায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তিনি একজন মাদ্রাসার ছাত্র।
চতুর্থ মো. সিফাত:
এই মো. সিফাত তাওসিফের একজন সহপাঠী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবন থেকে ইট পড়ে আহত তাওসিফের বন্ধু হিসাবে উল্লেখিত।
পঞ্চম মো. সিফাত:
এই মো. সিফাত (১৯) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার মুনিয়ারীকান্দা গ্রামের বাসিন্দা। গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা এমদাদুল উলুম জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত হওয়ার পর তার পরিবারের অনুদানের টাকা আত্মসাতের ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত।
উপরোক্ত তথ্যগুলি বিভিন্ন মো. সিফাতের পরিচয় নির্ণয়ে সাহায্য করবে।