মো. নরুল আমিন

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:৫৫ এএম
নামান্তরে:
মো নরুল আমিন
মো. নরুল আমিন

মো. নরুল আমিন: একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্য উল্লেখ

প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, "মো. নরুল আমিন" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ করতে পারে। এই নামের সাথে সম্পর্কিত দুটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য:

১. মো. নরুল আমিন (সরকারি কর্মকর্তা): একজন বাংলাদেশি অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা, যিনি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কর্মসংস্থান ব্যাংকের চেয়ারম্যান, পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১০ জুন ১৯৬১ সালে চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম সুবিদপুর ইউনিয়নের আইটপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তার দীর্ঘ কর্মজীবন ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ফরিদপুর, মাদারীপুর, ঝালকাঠি, মুন্সীগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর, মানিকগঞ্জ, নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, যশোর এবং বরিশাল বিভাগে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে কেটেছে। ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষায় অসামান্য অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা পদক লাভ করেন। ২০২০ সালের ৯ জুন তিনি অবসর গ্রহণ করেন।

২. নুরুল আমিন (রাজনীতিবিদ): একজন বাঙালি রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী ছিলেন। তিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগের চেয়ারম্যান এবং পাকিস্তানের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ সালে পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এবং ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি পাকিস্তানের একমাত্র উপ-রাষ্ট্রপতিও ছিলেন। তাঁর জন্ম ১৫ জুলাই ১৮৯৩ সালে ত্রিপুরা জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শাহবাজপুরে। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলায়। ১৯৭৪ সালের ২ অক্টোবর তিনি মারা যান।

৩. মো. নুরুল আমিন (মুক্তিযোদ্ধা): একজন বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে অসাধারণ সাহসিকতার জন্য বীর উত্তম খেতাব লাভ করেন। কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার পাশাকোট গ্রামে তাঁর জন্ম। ১৯৭১ সালের ১৭ জুলাই কুড়িগ্রামের দুর্গাপুরে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর ঘাঁটিতে আক্রমণের সময় আহত হন।

উপরোক্ত তথ্যগুলো বিভিন্ন উৎস থেকে সংগৃহীত হয়েছে। মো. নরুল আমিন সম্পর্কে আরও স্পষ্ট তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই নিবন্ধটি আপডেট করব।

মো. নরুল আমিন (সরকারি কর্মকর্তা), মো. নরুল আমিন (রাজনীতিবিদ), মো. নরুল আমিন (মুক্তিযোদ্ধা)

মো. নরুল আমিনের সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যের প্রেক্ষিতে নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হলো:

  • ১৯৬১ সালে চাঁদপুরে জন্মগ্রহণকারী একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা।
  • বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন।
  • কর্মসংস্থান ব্যাংকের চেয়ারম্যান, পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
  • ১৮৯৩ সালে জন্মগ্রহণকারী একজন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
  • ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং একমাত্র উপ-রাষ্ট্রপতি ছিলেন।
  • একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি বীর উত্তম খেতাব পেয়েছেন।

মো. নরুল আমিন নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বোঝাতে পারে। এই নিবন্ধে তিনজন মো. নরুল আমিনের জীবনী সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে: একজন অবসরপ্রাপ্ত বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, কর্মসংস্থান ব্যাংক, পরিকল্পনা বিভাগ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পাকিস্তান মুসলিম লীগ

মো. নরুল আমিন (সরকারি কর্মকর্তা), নুরুল আমিন (রাজনীতিবিদ), মো. নুরুল আমিন (মুক্তিযোদ্ধা), মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ, খাজা নাজিমুদ্দিন, লিয়াকত আলি খান, জুলফিকার আলী ভুট্টো, ইয়াহিয়া খান, ফাতেমা জিন্নাহ

চাঁদপুর, ফরিদগঞ্জ, ঢাকা, বরিশাল, নেত্রকোণা, যশোর, ত্রিপুরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ময়মনসিংহ, নান্দাইল, কুমিল্লা, চৌদ্দগ্রাম, পাশাকোট, কুড়িগ্রাম, দুর্গাপুর

মো. নরুল আমিন, বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, কর্মসংস্থান ব্যাংক, পরিকল্পনা বিভাগ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বীর উত্তম

মূল তথ্যাবলী:

  • মো. নরুল আমিন নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বোঝাতে পারে।
  • একজন অবসরপ্রাপ্ত বাংলাদেশি সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন।
  • বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন।
  • পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
  • একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।
  • তিনি বীর উত্তম খেতাব পেয়েছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মো নরুল আমিন

আমেনা আক্তারের ভাই মো. নরুল আমিন দুর্ঘটনার পর মামলা দায়ের করেন।