মেরাজ আহমেদ নামটি একাধিক ব্যক্তি বা ঘটনার সাথে জড়িত থাকতে পারে। প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, দুটি পৃথক মেরাজ আহমেদের কথা উঠে এসেছে:
মেরাজ আহমেদ (হবিগঞ্জ): হবিগঞ্জ শহরের ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি। ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর হবিগঞ্জে বিএনপির আয়োজিত মানববন্ধনে আওয়ামী লীগ কর্মীদের হামলার শিকার হন। এই ঘটনার পর তিনি আড়াই শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে আসামি করে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ, সাবেক এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান এবং পৌরসভার সাবেক মেয়রসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা আসামি।
মেরাজ আহমেদ চৌধুরী মাহিন (কক্সবাজার): রামু উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে রামু চৌমুহনীস্থ বিএনপির নির্বাচনী কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও হামলার ঘটনায় মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় রামুর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৩৯ জনের নাম উল্লেখ এবং ২০০-২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।
আরেকটি ঘটনা: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের বালিগাঁও গ্রামের একজন মেরাজ আহমেদ (৩০) ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান। তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন।
উল্লেখ্য যে, প্রতিটি মেরাজ আহমেদের ঘটনা, জড়িত ব্যক্তি, স্থান ও তারিখ ভিন্ন। এই তথ্যগুলো স্পষ্টভাবে বুঝতে এবং ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে, প্রত্যেকটি ঘটনা এবং জড়িত মেরাজ আহমেদের নামের সাথে তাঁর অবস্থান ও জড়িত ঘটনার তারিখ উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ।