বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০২ এএম
নামান্তরে:
বেলকুচি সিরাজগঞ্জ
বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ

বেলকুচি উপজেলা, সিরাজগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা, রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত। এটি তাঁত শিল্পের জন্য বিখ্যাত এবং যমুনা ও হুড়া সাগর নদীর তীরে অবস্থিত।

ভৌগোলিক অবস্থান ও আয়তন: বেলকুচি উপজেলার আয়তন প্রায় ১৬৪.৩১ বর্গ কিলোমিটার। এটি ২৪°১৩´ থেকে ২৪°২২´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°৩৭´ থেকে ৮৯°৪৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। উত্তরে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা, দক্ষিণে শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলা, পূর্বে টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলা এবং পশ্চিমে কামারখন্দ ও উল্লাপাড়া উপজেলা অবস্থিত।

ইতিহাস: ১৭৮৭ সালে সিরাজ আলী চৌধুরী বড়বাজু পরগনার সাত আনা ক্রয় করে জমিদারী পত্তন করেন। বেলকুচি ছিল সেই সিরাজগঞ্জ জমিদারির রাজধানী। যমুনার ভয়াবহ বন্যার কারণে জমিদারী কয়েকবার ধ্বংস হয়েছে। ১৯২১ সালে শাহজাদপুর, উল্লাপাড়া ও সিরাজগঞ্জ থানা থেকে ১০৮টি মৌজা নিয়ে বেলকুচি থানা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৯ সালে পাকিস্তান সরকারের আইয়ুব খানের আমলে থানায় সার্কেল অফিসার এবং স্বাস্থ্য অফিসারের পদ সৃষ্টি হয়। ১৯৮৩ সালে থানাটি উপজেলায় উন্নীত হয়। বর্তমানে উপজেলায় ১টি পৌরসভা, ৬টি ইউনিয়ন, ১০৯টি মৌজা ও ১৫১টি গ্রাম রয়েছে।

জনসংখ্যা ও প্রশাসন: (এখানে জনসংখ্যা, ভোটার সংখ্যা, ইউনিয়ন, মৌজা, গ্রামের সংখ্যা ইত্যাদি সঠিক সংখ্যা যোগ করুন, যদি উপলব্ধ থাকে)। উপজেলার প্রশাসনিক কাজকর্ম বেলকুচি উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

অর্থনীতি: বেলকুচির অর্থনীতি মূলত কৃষি, তাঁত শিল্প ও ব্যবসায় নির্ভরশীল। (এখানে কৃষিজাত দ্রব্য, উৎপাদন, রপ্তানী, শিল্পের বিস্তারিত তথ্য যুক্ত করুন যদি উপলব্ধ থাকে)।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য: বেলকুচিতে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন কলেজ, মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা। (এখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, সাক্ষরতার হার এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য যোগ করুন যদি উপলব্ধ থাকে)। উপজেলায় ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও রয়েছে।

যোগাযোগ: (এখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য যুক্ত করুন যদি উপলব্ধ থাকে)।

মুক্তিযুদ্ধ: (যদি মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত তথ্য উপলব্ধ থাকে তা এখানে উল্লেখ করুন)।

উল্লেখযোগ্য স্থান: (এখানে উপজেলার উল্লেখযোগ্য স্থানগুলোর নাম এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ উল্লেখ করুন যদি উপলব্ধ থাকে)।

উপসংহার: বেলকুচি উপজেলা সিরাজগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই উপজেলা তার ঐতিহ্য, কৃষি, তাঁত শিল্প এবং নদী তীরবর্তী সুন্দর প্রকৃতির জন্য বিখ্যাত। আরো বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ হলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • বেলকুচি উপজেলা সিরাজগঞ্জ জেলার অন্তর্গত।
  • এটি তাঁত শিল্পের জন্য বিখ্যাত।
  • যমুনা ও হুরা সাগর নদী বয়ে গেছে এই উপজেলার মধ্য দিয়ে।
  • ১৯৮৩ সালে থানা হতে উপজেলায় উন্নীত হয়।
  • বেলকুচি জাতীয় সংসদের ৬৬নং আসনের অন্তর্ভুক্ত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।