নুরুল আবছার মামুন

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:২২ পিএম

নুরুল আবছার মামুন নামটি দুই ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত, যাদের জীবন ও কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ ভিন্ন। প্রথম নুরুল আবছার মামুনের কথা বলা হয়েছে রাইজিংবিডির একটি সংবাদে, যেখানে বলা হয়েছে তিনি বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার এক যুবক ছিলেন, যিনি ২২ বছর বয়সে সৎ ভাইয়ের সাথে ঝগড়ার একপর্যায়ে লাঠির আঘাতে মারা গেছেন। দ্বিতীয় নুরুল আবছার মামুন হলেন চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। তিনি চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন, এবং ২০১০ সালে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ধারা ৩১ (১) অনুযায়ী উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন।

প্রথম নুরুল আবছার মামুনের ঘটনাটি ঘটেছে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার নয়াপাড়া ইউনিয়নে। ৪ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গরুর বাছুর নিয়ে তার সৎ ভাই আবু মুছার সাথে ঝগড়া হয়। এই ঝগড়ায় আবু মুছার লাঠির আঘাতে গুরুতর আহত হন মামুন। তাকে প্রথমে আলীকদম সরকারি হাসপাতালে নেওয়া হলেও কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়। কক্সবাজার নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

দ্বিতীয় নুরুল আবছার মামুন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে তিনি চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার খবর ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। আরো তথ্য জানা গেলে আমরা আপনাদের অবগত করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • বান্দরবানের নুরুল আবছার মামুন (২২) গরুর বাছুর বিরোধে লাঠির আঘাতে মৃত্যু।
  • ৪ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে আলীকদম উপজেলায় ঘটনাটি ঘটে।
  • চট্টগ্রাম ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মীর মোহাম্মদ নুরুল আবছার।
  • ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সালে উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - নুরুল আবছার মামুন

৪ জানুয়ারী ২০২৫

নুরুল আবছার মামুনের মৃত্যুতে জড়িত থাকার অভিযোগে আবু মুছা পলাতক।

৪ জানুয়ারী ২০২৫

নুরুল আবছার মো. মুসার হাতে আঘাতের শিকার হয়ে মারা যায়।

নুরুল আবছার মামুন জমি বিরোধের জেরে তার বড় ভাইয়ের হাতে নিহত হন।