জীবন কৃষ্ণ রায়

আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩:২২ পিএম

জীবন কৃষ্ণ রায়: দুই জীবন, দুই গল্প

প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "জীবন কৃষ্ণ রায়" নামটি দুটি ভিন্ন ব্যক্তিকে নির্দেশ করে। একজন লালমনিরহাটের উপ-সহকারী প্রকৌশলী, যিনি স্টিভিয়া চাষাবাদে সাফল্য অর্জন করেছেন, এবং অপরজন জনতা ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা, যার সাথে নায়িকা সিমি ইসলামের আর্থিক জটিলতা এবং একটি হামলার ঘটনা জড়িত।

জীবন কৃষ্ণ রায় (স্টিভিয়া চাষী):

এই জীবন কৃষ্ণ রায় লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের সোনারহাট এলাকার বাসিন্দা। তিনি আদিতমারী উপজেলা প্রকৌশলীর দপ্তরে উপ-সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত। চিনির বিকল্প হিসেবে তিনি পরীক্ষামূলকভাবে স্টিভিয়া চাষাবাদ শুরু করেন এবং অল্প সময়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেন। তার এই উদ্যোগ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী বলে মনে করা হচ্ছে।

জীবন কৃষ্ণ রায় (জনতা ব্যাংক কর্মকর্তা):

এই জীবন কৃষ্ণ রায় জনতা ব্যাংকের আরামবাগ শাখার এজিএম হিসেবে কর্মরত ছিলেন (প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী)। নায়িকা সিমি ইসলামের সাথে তার জড়িততার কারণে তিনি বিতর্কের মুখে পড়েন। সিমির অভিযোগ, জীবন কৃষ্ণ রায় তাকে আর্থিক প্রতারণার শিকার করেছেন এবং তার ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

দুটি ঘটনায় জড়িত জীবন কৃষ্ণ রায়-এর বয়স, জাতিগোষ্ঠী, সম্প্রদায় সম্পর্কে তথ্য প্রদত্ত পাঠ্যে উল্লেখ নেই। আলাদা করে তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে অতিরিক্ত তথ্যের প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • লালমনিরহাটের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জীবন কৃষ্ণ রায় স্টিভিয়া চাষে সফল।
  • তিনি চিনির বিকল্প হিসেবে স্টিভিয়া চাষাবাদ করে ডায়াবেটিস রোগীদের উপকৃত করছেন।
  • জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা জীবন কৃষ্ণ রায় নায়িকা সিমি ইসলামের সাথে আর্থিক জটিলতা ও হামলার ঘটনায় জড়িত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জীবন কৃষ্ণ রায়

জীবন কৃষ্ণ রায় উপজেলা কৃষি অফিসের উপ-সহকারি উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে মেলার আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন।