এমভি গ্রীণলাইন

আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম

এমভি গ্রীণলাইন নামের জাহাজটির সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছে, যা কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। এই লেখায় আমরা এমভি গ্রীণলাইন সম্পর্কিত দুটি প্রধান ঘটনার বিবরণ দিচ্ছি যাতে বিভ্রান্তি দূর করা যায়।

ঘটনা ১: সেন্টমার্টিনে ইঞ্জিন বিকল

২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ সালে সেন্টমার্টিন থেকে কক্সবাজার ফেরার পথে বঙ্গোপসাগরে এমভি গ্রীণলাইন নামের একটি পর্যটকবাহী জাহাজের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া উপকূলবর্তী সাগরে জাহাজটি আটকা পড়ে। জাহাজে থাকা ৭১ জন যাত্রী ও ক্রুকে ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড ও স্থানীয় জেলেদের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়। ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. আবুল কালাম এ ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেন। আটকা পড়া যাত্রীদের কোনো ধরনের ঝুঁকি ছিল না এবং সকলেই নিরাপদ ছিলেন বলে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ এহেসান উদ্দিন জানান।

ঘটনা ২: মতলব উত্তরে দুর্ঘটনা

একটি পৃথক ঘটনায়, ঢাকা থেকে বরিশালগামী এমভি গ্রীণলাইন (লঞ্চ) নামের একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ চাঁদপুরের মতলব উত্তরে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সাথে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায় এবং লঞ্চের সামনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে, যাত্রীরা অক্ষত ছিলেন। চাঁদপুর নৌ পুলিশ এ ঘটনার বিবরণ দিয়েছে।

এই দুটি ঘটনা থেকে বোঝা যায় যে 'এমভি গ্রীণলাইন' নামটি দুটি আলাদা নৌযানকে নির্দেশ করতে পারে: একটি পর্যটন জাহাজ ও একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ। পরিস্থিতি স্পষ্ট করার জন্য, ঘটনার বিবরণে জাহাজের ধরণ ও ঘটনার স্থান উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯-এ সেন্টমার্টিনে এমভি গ্রীণলাইন (পর্যটন জাহাজ) ইঞ্জিন বিকল হয়ে আটকে পড়ে।
  • ৭১ জন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়।
  • চাঁদপুরে এমভি গ্রীণলাইন (লঞ্চ) বাল্কহেডের সাথে ধাক্কা লাগে, যাত্রীরা অক্ষত থাকে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - এমভি গ্রীণলাইন

২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

এমভি গ্রীণলাইন নামের একটি পর্যটকবাহী জাহাজ সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে ইঞ্জিন বিকল হয়ে টেকনাফের কচ্ছপিয়া উপকূলবর্তী সাগরে আটকা পড়ে।