হাফিজুল ইসলাম

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

হাফিজুল ইসলাম: একাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের উল্লেখ

এই নামটি দিয়ে একাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান নির্দেশিত হতে পারে, তাই স্পষ্টতার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য যুক্ত করা হচ্ছে।

১. বিচারপতি কে. এম. হাফিজুল আলম:

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কে. এম. হাফিজুল আলম ১৯৭৪ সালের ৩ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া থেকে এলএল.বি (অনার্স) ও এলএল.এম ডিগ্রি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালে জেলা আদালত এবং ২০০৩ সালে হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হন। ২০১৮ সালের ২৯শে মার্চ আপিল বিভাগের আইনজীবী হন এবং ৩১শে মে ২০১৮ তারিখে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারপতি নিযুক্ত হন। বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদারের সাথে মিলে তিনি বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় রায় প্রদান করেছেন, যেমন - বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর দুর্নীতি দমন কমিশনের সমনকে চ্যালেঞ্জ করে একটি আবেদন খারিজ করে দেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করে রায় দেন, এবং দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক ২০০৭ সালে দায়ের করা খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম শেষ করতে নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেন। তিনি বিভিন্ন দুর্নীতি ও আর্থিক অপরাধের মামলায় রায় প্রদান করেছেন এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের মামলায় জড়িত ছিলেন।

২. টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সিনিয়র ব্রাদার হাফিজুল ইসলাম:

২০১৮ সালের ডিসেম্বরে টঙ্গীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহতদের খবর নিশ্চিত করেন এবং হতাহতের সংখ্যা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করেন।

৩. ভূরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রামের হাফিজুল ইসলাম:

এই হাফিজুল ইসলাম মাদক ব্যবসায় জড়িত ছিলেন এবং তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৬২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তাকে এবং তার স্ত্রীকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে তাকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের নেতৃত্বে অন্যদের দ্বারা মুক্ত করা হয়।

৪. লেখক হাফিজুল ইসলাম:

একজন লেখক, যিনি নিজের পরিচয় গোপন রাখেন এবং ‘রনি’, ‘রুপালী গিটার’, এবং ‘নীরব মাহমুদ’ নাম ব্যবহার করেন। তিনি চট্টগ্রামে শৈশব কাটান এবং ঢাকায় থাকেন। তিনি বই পড়তে এবং ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন।

উপসংহার:

উপরোক্ত তথ্য থেকে স্পষ্ট, ‘হাফিজুল ইসলাম’ নামটি একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে সম্পর্কিত। প্রসঙ্গানুযায়ী, স্পষ্টভাবে ব্যক্তি বা ঘটনার বিবরণ প্রদান করা উচিত। আশা করি, এ তথ্য স্পষ্টতার জন্য যথেষ্ট।

মূল তথ্যাবলী:

  • বিচারপতি কে. এম. হাফিজুল আলম বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।
  • টঙ্গী আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের জরুরী বিভাগের সিনিয়র ব্রাদার হাফিজুল ইসলাম দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনার খবর প্রদান করেন।
  • কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে মাদক ব্যবসায় জড়িত হাফিজুল ইসলামকে আটক করা হয়।
  • একজন লেখক নিজেকে ‘রনি’, ‘রুপালী গিটার’ এবং ‘নীরব মাহমুদ’ নামে পরিচয় দেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।