বাংলাদেশের আবাসন খাতে বর্তমানে চলছে মন্দা। নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, উচ্চ নিবন্ধন ফি, এবং জটিল ড্যাপ (বিস্তারিত এলাকা পরিকল্পনা) এর মতো বিভিন্ন কারণে এই মন্দা দেখা দিয়েছে। লেখা অনুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর গড়ে ১৫,০০০ ফ্ল্যাট বিক্রি হতো, কিন্তু ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই সংখ্যা ১০,০০০ এর নিচে নেমে এসেছে। রিহ্যাব (রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) এর মতে, গত এক বছরে ফ্ল্যাট বিক্রি ৫০% কমেছে। নির্মাণসামগ্রীর মধ্যে ইস্পাতের দাম বৃদ্ধি ৬৫% পর্যন্ত হয়েছে, যার প্রভাব পড়েছে রড, সিমেন্ট, বালু, ইট-পাথরের দামে। এই মন্দার প্রভাব পড়েছে লিফট, এসকেলেটরসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট শিল্পেও। আবাসন খাতকে চাঙ্গা করার জন্য রিহ্যাব আবাসন মেলা আয়োজন করেছে। ড্যাপ সংশোধন, নিবন্ধন ফি হ্রাস এবং কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে সরকারের স্পষ্ট নীতির অভাবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বজায় আছে।
নির্মাণসামগ্রী
মূল তথ্যাবলী:
- নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধি আবাসন খাতে মন্দার প্রধান কারণ।
- ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ফ্ল্যাট বিক্রি ৫০% কমেছে।
- ড্যাপ-এর জটিলতা ও উচ্চ নিবন্ধন ফি বিনিয়োগে বাধা সৃষ্টি করছে।
- ইস্পাতের দাম ৬৫% বৃদ্ধি পেয়েছে।
- রিহ্যাব আবাসন মেলা আয়োজন করেছে আবাসন খাতের উন্নয়নের জন্য।
গণমাধ্যমে - নির্মাণসামগ্রী
২৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ৬:০০ এএম
নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধির কারণে আবাসন খাতের ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে।
ব্যক্তি:মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা শাহজাহান মোল্লারেহানা খাতুনমো. ওয়াহিদুজ্জামান (রিহ্যাব সভাপতি)লিয়াকত আলী ভূঁইয়া (রিহ্যাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি)এ কে এম বদিউল আলম (এনবিআরের করনীতি সদস্য)মো. শফিউল আলম উজ্জলমোহাম্মদ আক্তার বিশ্বাস (রিহ্যাব সহ-সভাপতি)শিক্ষক শ্যামলী আক্তারফরহাদ হোসেনমোহাম্মদপুর এলাকার হারুন শিকদারআমিনুল ইসলামসিদ্দিকুর রহমানতাসলিমা জাহানচাঁদনী বেগমশামজিদ হোসেনমিলন খান