১২ নম্বর সেক্টর

উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর ঢাকা শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ আবাসিক এলাকা। এটি উত্তরা মডেল টাউনের অংশ, যা ১৯৬৬ সালে ঢাকা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্ট কর্তৃক পরিকল্পিত হয়েছিল। ১৯৯২ সালে উত্তরার দ্বিতীয় পর্যায়ের উন্নয়নের সময় এই সেক্টরটির উন্নয়ন কাজ শুরু হয়। এই সেক্টরটিতে বহুতল ভবন, আবাসিক এলাকা, পার্ক, এবং বিভিন্ন প্রকারের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সাথে উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের কোনো সরাসরি যোগাযোগ নেই, তবে উত্তরা মডেল টাউন স্বাধীনতার পর পরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে। এই সেক্টরটি প্রধানত আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচিত, যেখানে প্রচুর সংখ্যক মানুষ বসবাস করে। এই সেক্টরের জনসংখ্যা এবং ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য উপলব্ধ না থাকলেও এটি উত্তরার অন্যান্য সেক্টরের মতো ই উন্নত আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচিত।

উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরে একটি কবরস্থান ও অবস্থিত, যার তথ্য ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি নতুন মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে উপলব্ধ। এই অ্যাপ্লিকেশন মৃত প্রিয়জনের কবরের অবস্থান জানতে ও দাফনের আবেদন করার সুযোগ প্রদান করে। এছাড়াও প্রথম আলো আয়োজিত আনন্দমেলা উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর পার্কে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো, যেখানে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিস্কুট দৌড়, মার্বেল দৌড়, মিউজিক্যাল চেয়ার প্রতিযোগিতা সহ নানা ধরণের আয়োজন ছিল। এছাড়াও, উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর সংলগ্ন রূপায়ন আবাসন প্রকল্পের সম্পর্কে ভুক্তভোগী পরিবারগুলির দাবি উঠেছে জমি দখল ও অন্যান্য অনিয়মের বিষয়ে।

মূল তথ্যাবলী:

  • উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টর ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা।
  • ১৯৯২ সালে উত্তরার দ্বিতীয় পর্যায়ের উন্নয়নের অংশ হিসেবে উন্নয়ন করা হয়।
  • একটি কবরস্থান অবস্থিত, যার তথ্য ডিএনসিসির অ্যাপে পাওয়া যায়।
  • প্রথম আলো আনন্দমেলা এখানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
  • রূপায়ন আবাসন প্রকল্প সংক্রান্ত অভিযোগ রয়েছে।

গণমাধ্যমে - ১২ নম্বর সেক্টর

উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের শাহ মখদুম রোডের লাভলীন রেস্তোরাঁয় আগুন লেগেছিল। এই ঘটনা ১২ নম্বর সেক্টরে ঘটেছে।

উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের শাহ মখদুম রোডের লাভলীন নামক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই সেক্টরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে।