বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে হাইটেক পার্ক। ২০১০ সালে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (BHTPA) গঠিত হওয়ার পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে এই পার্কগুলি স্থাপিত হচ্ছে। এই পার্কগুলোতে আইটি কোম্পানি, সফ্টওয়্যার ডেভেলপার, এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত সংস্থা অবস্থান করে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। বিভিন্ন হাইটেক পার্কের মধ্যে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি (গাজীপুর), শেখ হাসিনা সফ্টওয়্যার টেকনোলজি পার্ক (যশোর), জনতা টাওয়ার সফ্টওয়্যার টেকনোলজি পার্ক (ঢাকা), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক (রাজশাহী), এবং সিলেট ইলেক্ট্রনিক্স সিটি (সিলেট) উল্লেখযোগ্য। এই পার্কগুলিতে অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, এবং উদ্যোক্তাদের জন্য সহায়তা প্রদান করা হয়। প্রত্যাশা করা হচ্ছে যে, এই পার্কগুলোর মাধ্যমে দেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে অবদান রাখবে। তবে, কিছু পার্কের উন্নয়ন কাজ ধীরগতিতে এগিয়ে চলছে এবং কর্মসংস্থানের লক্ষ্য পূর্ণতা পাওয়া এখনো অনিশ্চিত। বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারি সংস্থা, যেমন কেবিনেট বিভাগ, a2i, BCC, DOICT, এবং BASIS, এই প্রকল্পের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে ভূমিকা পালন করছে। হাইটেক পার্কের উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের লক্ষ্য অর্জনে আরও বেশি সহযোগিতা এবং সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে।
হাইটেক পার্ক
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ২০১০ সালে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (BHTPA) গঠন
- বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি (গাজীপুর) সহ বিভিন্ন স্থানে হাইটেক পার্ক স্থাপন
- আইটি কোম্পানি, সফ্টওয়্যার ডেভেলপারদের জন্য কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি
- অবকাঠামো উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ ও উদ্যোক্তাদের সহায়তা
- তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের আশা
- কিছু পার্কের উন্নয়ন কাজ ধীরগতি ও কর্মসংস্থান লক্ষ্য অনিশ্চিত
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।