সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:৫৩ এএম
নামান্তরে:
সড়ক ও জনপথ অধিদফতর
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর, পাবনা
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর

বাংলাদেশের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) হল সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা। জাতীয়, আঞ্চলিক ও জেলা সড়ক, সেতু এবং কালভার্টের উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সওজের উপর ন্যস্ত। ঢাকার তেজগাঁও শিল্প এলাকায় অবস্থিত এর সদর দপ্তর থেকে সারা দেশে এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। একজন প্রধান প্রকৌশলী এর নেতৃত্ব দেন।

১৯৬২ সালে পাকিস্তান আমলে যোগাযোগ ব্যবস্থা ও পূর্ত নির্মাণ বিভাগ থেকে বিভক্ত হয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর পাকিস্তান আমলের সম্পদ নিয়ে এটি বাংলাদেশের যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে, সওজ প্রায় ২১,৩০২ কিমি সড়ক (৯৬টি জাতীয় মহাসড়কসহ, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৩,৮১২ কিমি) এর রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নের দায়িত্ব পালন করে।

সওজের ভিশন একটি দক্ষ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক গঠন করা এবং মিশন হল টেকসই, নিরাপদ ও মানসম্মত সড়ক অবকাঠামো তৈরি করে জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখা। সওজ নাগরিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও অভ্যন্তরীণ সেবা প্রদান করে। এছাড়াও অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা রয়েছে। জোনাল, সার্কেল, জেলা এবং উপ-বিভাগীয় অফিসের মাধ্যমে সওজ সারা দেশে এর সেবা পৌঁছে দেয়। পাবনা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর ১৯৭২ সালে কার্যক্রম শুরু করে।

উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে সওজের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, নির্দিষ্ট তারিখ, ঘটনা, পরিসংখ্যান ইত্যাদি প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা আপনাকে আরও তথ্য প্রাপ্তির পর এই লেখা আপডেট করে জানাবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ একটি সংস্থা।
  • সওজের দায়িত্ব জাতীয়, আঞ্চলিক ও জেলা সড়ক, সেতু ও কালভার্টের উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ।
  • ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত, সওজ প্রায় ২১,৩০২ কিমি সড়কের দায়িত্ব পালন করে।
  • সওজের ভিশন হল দক্ষ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক গঠন এবং মিশন হল টেকসই, নিরাপদ ও মানসম্মত সড়ক অবকাঠামো তৈরি।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর

29/12/2024

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর রংপুর জোনে সুশাসন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে অংশীজনের সভা আয়োজন করে।