সেলিম মাহমুদ

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৩০ এএম

ডঃ সেলিম মাহমুদ: একজন রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও আইনজ্ঞ

ডঃ সেলিম মাহমুদ (জন্ম: ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১) একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং আইনজ্ঞ। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা:

তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের চাঁদপুরের কচুয়ার পালাখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রোস্তম আলী মিয়া এবং মাতার নাম শাহজাদী বেগম। ১৯৮৬ সালে কুমিল্লা হাই স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৮৮ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। ১৯৯২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক এবং ১৯৯৩ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৮ সালে যুক্তরাজ্যের ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘এনার্জি-ল’ এন্ড পলিসি’ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

কর্মজীবন:

ডঃ সেলিম মাহমুদ ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক এবং পরবর্তীতে অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের এনার্জি এন্ড রেগুলেটরি কমিশন ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়াও, তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, যেমন- বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ উপ-কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক, আওয়ামীলীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপ-কমিটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক।

রাজনৈতিক জীবন:

২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে চাঁদপুর-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

অন্যান্য তথ্য:

এখানে উল্লেখিত তথ্য ছাড়াও, ডঃ সেলিম মাহমুদের জীবন ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
  • ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-১ আসন থেকে নির্বাচিত
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে অধ্যাপনা
  • যুক্তরাজ্যের ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি
  • বাংলাদেশ সরকারের এনার্জি এন্ড রেগুলেটরি কমিশন ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।