সুলতান মিয়া: একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সমন্বয়ে গঠিত একটি বহুমুখী পরিচয়
প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "সুলতান মিয়া" নামটি একাধিক ব্যক্তি এবং ঘটনার সাথে সম্পর্কিত, যার ফলে তাদের পৃথকভাবে চিহ্নিত করা জরুরি। এই নিবন্ধে আমরা দুটি সুলতান মিয়ার তথ্য তুলে ধরবো:
প্রথম সুলতান মিয়া:
একজন ৬৫ বছর বয়সী শারীরিক ও বাক-প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার লোহালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দারিদ্র্যের জীবনযাপন করতেন এবং তিনজনের একটি পরিবারের ভরণপোষণের জন্য ভিক্ষাবৃত্তি করতেন। তিন বছর আগে, 'পাথওয়েজ টু প্রসপারিটি ফর এক্সট্রিমলি পুওর পিপল-পিপিইপিপি' প্রকল্পের অধীনে তিনি সাহায্য পান। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী কার্ড, মাসিক ভাতা, ঋণ সহায়তা এবং পাঠা পালনের জন্য ছাগল পেয়ে তিনি এখন স্বাবলম্বী জীবনযাপন করছেন।
দ্বিতীয় সুলতান মিয়া:
একজন ৩৮ বছর বয়সী ব্যক্তি, কিশোরগঞ্জের বৌলাই ছয়না গ্রামের বাসিন্দা। তিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন এবং সেই মামলার একজন আসামি হিসেবে র্যাব কর্তৃক গ্রেপ্তার হন।
তৃতীয় সুলতান মিয়া:
একজন সোনা পাচারকারি, মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার কাশেমনগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি দুবাই থেকে অবৈধভাবে সোনা আনার সময় এক যুবককে পুলিশকে দিয়ে মারধর করেন। তিনি এই ঘটনায় জড়িত মামলায় জামিনে ছাড়া পেয়ে দুবাই পালিয়ে গেছেন। তিনি ‘সুলতান হিরণ’ নামে ফেসবুক আইডি ব্যবহার করেন এবং দুবাইয়ে বিল্ডিং কনস্ট্রাকশনের কাজ করেন।
এই তিনজন ব্যক্তির সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ হলে আমরা এই নিবন্ধটি আপডেট করব।