সাহিদ মাতুব্বর: ফরিদপুরের একাধিক ঘটনার সাথে জড়িত ব্যক্তি
প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "সাহিদ মাতুব্বর" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা ঘটনার সাথে সম্পর্কিত। বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে স্পষ্ট নয় যে এরা একই ব্যক্তি নাকি ভিন্ন ভিন্ন। তাই, প্রতিটি ঘটনায় জড়িত সাহিদ মাতুব্বর সম্পর্কে আলাদা আলাদা করে তথ্য দেওয়া হলো:
ঘটনা ১: ফরিদপুরের সালথা উপজেলার মাঝারদিয়া গ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় সাহিদ মাতুব্বরের সমর্থকদের অংশগ্রহণের কথা উঠে এসেছে। এই সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন এবং বেশ কিছু বসতবাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। তবে, এই সাহিদ মাতুব্বরের বয়স, পেশা, পরিচয় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রদত্ত নেই।
ঘটনা ২: ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত হওয়া ইশারত মাতুব্বরের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় সাহিদ মাতুব্বর (৪২) নামে একজনের নাম উঠে এসেছে আহতদের মধ্যে। তবে এই সাহিদ মাতুব্বরের সাথে উপরোক্ত সাহিদ মাতুব্বরের কোন সম্পর্ক আছে কিনা তা নিশ্চিত নয়।
ঘটনা ৩: ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় ২২ বছর বয়সী এক নারীর সাথে সংঘটিত গণধর্ষণের মামলায় সাইদুর রহমান সাহিদ শেখ (৪৫) নামে একজন আসামি হিসেবে উল্লেখিত হয়েছেন। এখানেও সাহিদ নামটি উল্লেখ থাকলেও, মাতুব্বর এবং শেখ উভয় উপাধি থাকায় এটি পূর্ববর্তী দুই সাহিদ মাতুব্বরের সাথে সম্পর্কিত নয় বলে মনে হয়।
ঘটনা ৪: ফরিদপুরের সালথার গট্টি ইউনিয়নের লক্ষণদিয়া গ্রামে তেহারদ্দীন মাতুব্বর নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার খুনের ঘটনায়, ঘটনার সাথে সম্পর্কিত আরেকজন মো. সাহিদ মাতুব্বর (৫৫) ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য হিসাবে আহত হন।
উপরোক্ত ঘটনাগুলিতে উল্লেখিত সাহিদ মাতুব্বরেরা সম্ভবত ভিন্ন ব্যক্তি। আরও তথ্য পাওয়া গেলে এই লেখাটি আপডেট করা হবে।