মোহাম্মদ আজহারুল আলম

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:০০ এএম

মোহাম্মদ আজহারুল আলম নামে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব থাকতে পারে। প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, আমরা দুইজন মোহাম্মদ আজহারুল আলম সম্পর্কে তথ্য পেয়েছি:

প্রথম মোহাম্মদ আজহারুল আলম:

এই ব্যক্তি কেন্দুয়া উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ০৫ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে বর্তমান কর্মস্থলে যোগদান করেন। তাঁর মোবাইল নম্বর হল ০১৯২৬১১২৩৩৮, ০১৬৮১৮৬১৩৪০ এবং কর্পোরেট নম্বর ০১৭৬৯৪৫৯৯২৫। অফিসের ফোন নম্বর ৮৮০৯৫২৮৫৬০০২ এবং ই-মেইল azharbau120@gmail.com, sufokendua@fisheries.gov.bd। তিনি বিসিএস ৩৩ ব্যাচের কর্মকর্তা।

দ্বিতীয় মোহাম্মদ আজহারুল আলম:

এই ব্যক্তি বাংলাদেশ পুলিশের একজন কর্মকর্তা ছিলেন এবং র‌্যাব-এর প্রাক্তন মহাপরিচালক এবং স্পেশাল ব্রাঞ্চ-এর প্রাক্তন প্রধান। তিনি ২০২০ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ২০২৪ সালের ২০ নভেম্বর তিনি বাংলাদেশ পুলিশের ৩৩তম মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নিযুক্ত হন। তার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলায়। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রী অর্জন করেছেন এবং ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদান করে পুলিশ সার্ভিসে নিয়োজিত হন। তিনি ১৯৯২ সালে বিবাহ করেন এবং দুই কন্যার জনক। তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বিভিন্ন দেশে দায়িত্ব পালন করেছেন, সহ ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, কসোভো এবং সিয়েরা লিওন। তিনি আইসিডিডিআর,বি-তে হাসপাতালের প্রধান হিসেবেও কাজ করেছেন। তার শিক্ষাজীবনের উল্লেখযোগ্য তথ্য হলো, মরিয়ম স্কুল (ময়মনসিংহ), ময়মনসিংহ জিলা স্কুল (১৯৭৫ সালে ঢাকা বোর্ডে এসএসসি-তে সকল বিভাগে প্রথম) এবং রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজ (ঢাকা)।

উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্য থেকে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। আমরা আপনাকে ভবিষ্যতে আরও তথ্য দিয়ে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • কেন্দুয়া উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ছিলেন একজন মোহাম্মদ আজহারুল আলম
  • আরেকজন মোহাম্মদ আজহারুল আলম বাংলাদেশ পুলিশের ৩৩তম আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন
  • দ্বিতীয় আজহারুল আলম র‌্যাব ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের প্রাক্তন প্রধান
  • দ্বিতীয় আজহারুল আলম জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করেছেন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মোহাম্মদ আজহারুল আলম

মোহাম্মদ আজহারুল আলম নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা যিনি দেশীয় মাছের সংকটের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন।

মোহাম্মদ আজহারুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং প্রাথমিক তদন্ত সম্পন্ন করেছেন।