মো. লেবু মিয়া ও লেবু মিয়া হৃদয়: দুটি ভিন্ন পরিচয়
প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "মো. লেবু মিয়া" এবং "লেবু মিয়া হৃদয়" দুটি ভিন্ন ব্যক্তি বা ঘটনার বর্ণনা। এই দুই ব্যক্তির মধ্যে কোনো সম্পর্ক আছে কিনা তা বর্তমানে স্পষ্ট নয়। আমরা দুটি ঘটনাকে আলাদা করে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
মো. লেবু মিয়া:
একটি ঘটনায়, "মো. লেবু মিয়া" (বয়স ৫০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার বাঁশতৈল পুলিশ ফাঁড়িতে। তার মৃত্যু নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ তাকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। পুলিশের দাবি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। মো. লেবু মিয়া বাঁশতৈল গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন এবং সখিনা বেগম নামের এক নারীর হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ তাকে আটক করেছিল। তার স্ত্রীর নাম আলিয়া বেগম।
লেবু মিয়া হৃদয়:
আরেকটি ঘটনায়, "লেবু মিয়া হৃদয়" (বয়স ১৮) নামে এক যুবক গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার আলমনগর গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন এবং অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তার বাবা লাল মিয়া এবং মা রেহেনা বেগম। হৃদয় হেমনগর ডিগ্রি কলেজের ছাত্র ছিলেন। পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। প্রধান অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল আকরাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে তিনি জামিন পেয়েছেন। হৃদয়ের লাশের সন্ধান এখনো পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, প্রদত্ত তথ্যে "মো. লেবু মিয়া" এবং "লেবু মিয়া হৃদয়" এর মধ্যে সম্পর্কের কোনো উল্লেখ নেই। আরো তথ্য পাওয়া গেলে এই লেখাটি আপডেট করা হবে।