মো. রিপন: একাধিক ব্যক্তি ও ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততা
উপরোক্ত লেখা থেকে বোঝা যায়, "মো. রিপন" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত। এই নামের সাথে যে সমস্ত ব্যক্তি এবং ঘটনা জড়িত তা নিম্নে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো:
১. সাতক্ষীরা সদর সাব-রেজিস্ট্রার মো. রিপন মুন্সি: এই মো. রিপন সাতক্ষীরা সদর সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের কর্মকর্তা। ১৬ অক্টোবর, তিনি জমি রেজিস্ট্রি ভলিউম বইয়ের পাঁচটি পাতা গায়েব হওয়ার ঘটনায় পাঁচজনকে ৫ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর পুলিশের কাছে তুলে দেন। আটককৃতদের মধ্যে কালীগঞ্জ উপজেলার ধলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী শওকত হোসেন, তার ভাইপো ইয়াছিন আরাফাত (শাওন), রেজিস্ট্রি অফিসের নকলনবিশ অনল কৃষ্ণ রায়, কাজী আবুল বাশার এবং স্ট্যাম্প ভেণ্ডার এমএম শাহজাহান রয়েছেন। এই ঘটনায় তিনি সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি মামলাও দায়ের করেন।
২. পাটকেলঘাটা যুব ক্রীড়া ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. রিপন হোসাইন: এই মো. রিপন পাটকেলঘাটা যুব ক্রীড়া ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ১৮ ডিসেম্বর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
৩. সিরাজগঞ্জ বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রিপন মিয়া: এই রিপন মিয়া চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার হন এবং ১৫ নভেম্বর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার জারিলা মধ্য পাড়ায়।
৪. সুনামগঞ্জের মো. রিপন মিয়া: এই মো. রিপন মিয়া অর্থনৈতিক অভাবের মধ্যেও ২০২০ সালে এসএসসি তে জিপিএ-৫ এবং ২০২২ সালে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। ‘ব্র্যাক ব্যাংক-প্রথম আলো ট্রাস্ট অদম্য মেধাবী তহবিল’ থেকে তিনি শিক্ষাবৃত্তি পেয়েছেন এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগে ভর্তি হয়েছেন।
তাই "মো. রিপন" নামের সাথে যুক্ত প্রতিটি ঘটনা ও ব্যক্তিকে সঠিকভাবে চিহ্নিত করার জন্য অতিরিক্ত তথ্য প্রয়োজন।