গাইবান্ধার বিআরটিএ অফিসের এক কর্মচারীর মৃত্যুর ঘটনায় মো. আলমগীর কবিরের নাম জড়িত। সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, গাইবান্ধা সদরের বিআরটিএ অফিসের ভাড়া স্টোর রুমে হৃদয় কুমার (২৪) নামে এক কর্মচারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। তার গলায় বেল্ট পেঁচিয়ে দরজার হাতলে ঝুলন্ত অবস্থায় লাশটি পাওয়া যায়। স্থানীয়রা ও হৃদয়ের পরিবার অভিযোগ করে যে, পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে হৃদয়কে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, হৃদয় কুমার বিআরটিএ অফিসের মেকানিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মো. আলমগীর কবিরের সাথে স্টোর রুমে কাজ করতেন। তারা একসাথে মোটরসাইকেলের ডিজিটাল নম্বর প্লেটসহ বিভিন্ন মালামাল বিতরণের দায়িত্বে ছিলেন। ঘটনার পর মো. আলমগীর কবিরের ভূমিকা কী ছিল, তা তদন্তের বিষয়। পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করছে এবং ঘটনার সত্যতা উন্মোচনের চেষ্টা করছে।
মো আলমগীর কবির
মূল তথ্যাবলী:
- গাইবান্ধা বিআরটিএ অফিসে কর্মচারীর মৃত্যু
- মো. আলমগীর কবিরের সাথে মৃতের কাজের সম্পর্ক
- পুলিশ তদন্ত চলছে
- হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা অনিশ্চিত
গণমাধ্যমে - মো আলমগীর কবির
হৃদয় কুমারের সাথে কাজ করতেন।