গাইবান্ধায় সংঘটিত এক করুণ ঘটনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন মিনতি রানী। তার পুত্র, হৃদয় কুমার (২৪), গাইবান্ধা সদরের বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) অফিসের স্টোর রুমে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তার গলায় বেল্ট পেঁচানো ছিল এবং বেল্টটি দরজার হাতলে বাঁধা ছিল। মিনতি রানী অভিযোগ করেছেন যে, তার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তিনি জড়িতদের গ্রেফতার এবং বিচারের দাবি জানিয়েছেন। হৃদয় কুমার সিরাজগঞ্জ জেলার কোশাহাটা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন এবং বিআরটিএ অফিসে নম্বর প্লেট সংযোজনকারী হিসেবে কাজ করতেন। তিনি স্ত্রী, সন্তান ও মাকে নিয়ে গাইবান্ধা শহরের শাপলা মিল এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে এবং সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করছে। ঘটনার সত্যতা উন্মোচনের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ এবং সিআইডি টিম কাজ করছে। মিনতি রানীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই ঘটনা হত্যাকাণ্ড নাকি আত্মহত্যা সেটা স্পষ্ট নয়। তবে তদন্তের পরেই সত্যতা বেরিয়ে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মিনতি রানী
মূল তথ্যাবলী:
- মিনতি রানীর পুত্র হৃদয় কুমারের মৃতদেহ গাইবান্ধা বিআরটিএ অফিসের স্টোর রুমে উদ্ধার।
- মিনতি রানী অভিযোগ করেছেন তার ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
- হৃদয় কুমার বিআরটিএ অফিসে নম্বর প্লেট সংযোজনকারী হিসেবে কাজ করতেন।
- পুলিশ ঘটনার তদন্ত ও সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করছে।
গণমাধ্যমে - মিনতি রানী
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
হৃদয় কুমারের মৃত্যুর ঘটনায় অভিযোগ করেছেন।