জয়নাল মিয়া

আপডেট: ৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫:৩০ পিএম

জয়নাল মিয়া নামটি একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। নিম্নে উল্লেখিত তথ্য বিভিন্ন জয়নাল মিয়ার তথ্য সম্বলিত:

১. ভিপি জয়নাল (জয়নাল আবেদীন): একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। ১২ জানুয়ারী ১৯৫৬ সালে ফেনীর ফলেশ্বর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন এবং ব্যবসা, অধ্যাপনা ও রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) ও বিএনপিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণের ইতিহাস রয়েছে। ১৯৮৮, ২০০১ ও ২০০৮ সালে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তার ব্যক্তিগত নম্বর ব্যবহার করে মোবাইল ফোন সেটের বিজ্ঞাপন প্রচারের ঘটনা ঘটেছিল।

২. মেজর জেনারেল জয়নুল আবেদীন বাচ্চু: বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন মেজর জেনারেল ছিলেন। ১ জানুয়ারী ১৯৬০ সালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি 'বীর বিক্রম' খেতাব প্রাপ্ত। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে সিঙ্গাপুরে মৃত্যুবরণ করেন।

৩. এ কে এম জয়নুল আবেদীন খান: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং 'বীর প্রতীক' খেতাব প্রাপ্ত। ঝালকাঠি জেলার ধারাখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং গুরুত্বপূর্ণ অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, উপরোক্ত ব্যক্তিদের ব্যতীত আরও অনেক জয়নাল মিয়া থাকতে পারেন। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনাকে অনুগ্রহ করে আরও তথ্য সরবরাহ করতে হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ভিপি জয়নাল (জয়নাল আবেদীন): ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি নেতা
  • মেজর জেনারেল জয়নুল আবেদীন বাচ্চু: বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব
  • এ কে এম জয়নুল আবেদীন খান: মুক্তিযুদ্ধের বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জয়নাল মিয়া

৮ জানুয়ারী ২০২৫

মুস্তফা মিয়া ও জয়নাল মিয়া কিশোরী অপহরণ ও ধর্ষণে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছে।

৬ জানুয়ারী ২০২৫

মোশারফ, জয়নাল, শামসুর ও রমজান নামে চার ব্যক্তিকে মাদক পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়।