জুলাই চত্বর

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:১৬ এএম

২০২৫ সালের ২৯তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় জুলাই চত্বর নামে একটি বিশেষ স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে। এটি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধা জানাতে নির্মিত। পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে মেলার অংশ হিসেবে এই চত্বরটি তৈরি করা হয়েছে। জুলাই চত্বর ছাড়াও 'ছত্রিশ চত্বর' নামে আরও একটি চত্বর তৈরি করা হয়েছে, যা একই উদ্দেশ্য পূরণ করে। এই চত্বরগুলিতে আন্দোলনের ছবি, তথ্য, এবং শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন ব্যানার ও প্লাকার্ড স্থাপন করা হয়েছে। জনসাধারণের জন্য গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস ও গুরুত্ব জানার একটি স্থান হিসেবে এটি কাজ করবে। এই চত্বরগুলো ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া মেলার অংশ হিসেবে দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। তবে এই চত্বর সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য প্রাপ্ত হলে আমরা এই লেখা আপডেট করব।

জুলাই চত্বর এবং ছত্রিশ চত্বর দুটিই ২০২৫ সালের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অবস্থিত। এই চত্বরগুলি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মিত। চত্বরগুলির ঠিক অবস্থান পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্র। এই চত্বর মেলার দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। এই চত্বরগুলি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০২৫ সালের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় জুলাই চত্বর ও ছত্রিশ চত্বর নামে দুটি চত্বর তৈরি করা হয়েছে।
  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধা জানাতে এই চত্বরগুলি নির্মিত।
  • চত্বরগুলিতে আন্দোলনের ছবি, তথ্য এবং শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন ব্যানার ও প্লাকার্ড রয়েছে।
  • পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে এই চত্বরগুলি অবস্থিত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জুলাই চত্বর

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় ‘জুলাই চত্বর’ ও ‘ছত্রিশ চত্বর’ তৈরি করা হয়েছে।