গাড়ি চালক

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:১১ এএম

গাড়ি চালক: একজনের নয়, অনেকের গল্প

বাংলাদেশে ‘গাড়ি চালক’ বলতে আমরা বহুবিধ ব্যক্তি বা সংস্থাকে বুঝতে পারি। একজন ব্যক্তিগত গাড়ির চালক থেকে শুরু করে, বাস, ট্রাক, অ্যাম্বুলেন্স, ট্যাক্সি, রিকশা, সিএনজি, এমনকি উবার/প্যাটার চালক সবাই এই বিশাল শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। তাদের কাজ, দায়িত্ব, আয়, এবং জীবনযাত্রার মান ও ভিন্ন।

ব্যক্তিগত গাড়ির চালক: অনেকের কাছে এই পেশা একটি সম্মানজনক কর্ম হিসেবে বিবেচিত। তারা উচ্চ শিক্ষিত হতে পারেন, এবং তাদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যথেষ্ট ভালো হতে পারে।

গণপরিবহনের চালক: এদের মধ্যে অনেক চালকের জীবন অনেক কঠিন। দীর্ঘ ঘণ্টা ধরে কাজ করার পর ও তাদের আয় কম হতে পারে, এবং তাদের কাজের পরিবেশ ও খুব প্রতিকূল। আবার অনেক চালক চুক্তিভিত্তিক কাজ করেন, যার কারণে তাদের কাজের কোনো নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে না। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে চালানোর ফলে সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা ও বেড়ে যায়। এই চালকদের অনেকের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও থাকে না।

প্রযুক্তিভিত্তিক পরিবহন সেবা চালক: উবার, প্যাটারের মতো কম্পানির চালকদের কাজের পরিবেশ এবং আয়ের মাঝামাঝি অবস্থায় থাকে। তারা নিজের গাড়ি ব্যবহার করতে পারেন, কিন্তু কম্পানির নিয়ম মেনে চলতে হয়।

সরকারি যানবাহনের চালক: সরকারি যানবাহনের চালকরা সরকারের কর্মচারী। তাদের কাজের পরিবেশ এবং আয় একটু ভালো হলেও প্রশিক্ষণ এবং কর্ম সম্পর্কে নিয়ম কাঠামোর উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে।

গাড়ি চালানো শেখার জন্য প্রচুর প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান আছে। ঢাকা শহরের বেশ কিছু ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টারে এ ধরনের প্রশিক্ষণ পাওয়া যায়। আর সরকারী পর্যায়েও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকে।

আমরা আপনাকে আরও বিস্তারিত তথ্য দিয়ে আপডেট করবো যখন আমাদের কাছে আরো তথ্য উপলব্ধ হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • বাংলাদেশে গাড়ি চালকদের বিভিন্ন শ্রেণী আছে যেমন ব্যক্তিগত, গণপরিবহন, উবার/প্যাটার চালক, এবং সরকারি চাকুরীযুক্ত চালক।
  • গণপরিবহন চালকদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে।
  • গাড়ি চালানো শেখার জন্য ঢাকা শহরে অনেক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান আছে।
  • সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও রয়েছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - গাড়ি চালক

বিআরটিএ কর্মশালায় ৩২০ জন পেশাদার গাড়ি চালক অংশগ্রহণ করেন।