এইচএম শরিফুল হাসান

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:১৯ পিএম

বেনাপোল স্থলবন্দরে রাজস্ব ফাঁকির ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত এইচএম শরিফুল হাসান বেনাপোল কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে কর্মরত। তিনি জানান, বন্দরের পণ্য চালান প্রবেশ ও খালাস প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ কষ্টসাধ্য হওয়ায় অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিয়ে ঘোষণাবর্হিভূত পণ্য প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে। বন্দরের গেট ব্যবস্থাপনা দুর্বলতার কারণেও এ ধরনের ঘটনা ঘটে। তিনি রাজস্ব ফাঁকি রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং বন্দরে কন্টেইনার ব্যবস্থাপনা চালু হলে রাজস্ব ফাঁকি কমবে বলে মনে করেন। ২ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে রাত ১১ টার দিকে ৩৫ নম্বর শেড থেকে ঘোষণাবর্হিভূত চিকিৎসাসামগ্রী, সানগ্লাস এবং ওষুধ ভর্তি একটি কাভার্ডভ্যান জব্দ করা হয়। এই ঘটনার সাথে এইচএম শরিফুল হাসানের দায়িত্বের প্রেক্ষিতে তাঁর মন্তব্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে তিনি নিজে এই ঘটনার সাথে সরাসরি জড়িত ছিলেন কিনা সে বিষয়ে তথ্য উপলব্ধ নয়। আমরা আরও তথ্য প্রকাশিত হলে এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • বেনাপোল কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার এইচএম শরিফুল হাসান
  • রাজস্ব ফাঁকি রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন
  • বন্দরের পণ্য চালান প্রবেশ ও খালাস প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণে সমস্যা
  • ২ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে ঘোষণাবর্হিভূত পণ্যসহ একটি কাভার্ডভ্যান জব্দ

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - এইচএম শরিফুল হাসান

এইচএম শরিফুল হাসান বেনাপোল কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে শুল্ক ফাঁকি রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান।

এইচএম শরিফুল হাসান বেনাপোল কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে বন্দরে শুল্ক ফাঁকি রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।