সীতাকুণ্ডের বারৈয়াঢালা ইউনিয়নের মহাদেবপুর গ্রামের বাসিন্দা সুনীল চন্দ্র নাথ ২০ শতক জমিতে পান চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তিনি জানান, তার একমাত্র ছেলে চাকরি করে এবং মেয়ের বিয়ে হয়েছে। পান চাষ তাঁর কাছে চাকরির মতো। একই এলাকার ধর্মপুর গ্রামের প্রিয় লাল নাথ ও সাধন চন্দ্র নাথও পৈতৃক পেশা হিসেবে পান চাষ করেন। তারা উল্লেখ করেন যে, পূর্বপুরুষদের সময় কম দামে শ্রমিক পাওয়া যেত, কিন্তু বর্তমানে শ্রমিক সংকটের কারণে আবাদের পরিমাণ কমেছে। সীতাকুণ্ড উপজেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে পানের আবাদ হয় এবং ২৫০ জন কৃষক বছরে ৬৫০ মেট্রিক টন পান উৎপাদন করেন। বারৈয়াঢালা ইউনিয়ন এই উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বারৈয়াঢালার পান ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ফেনীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়। পানের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় অনেকেই এখন পান চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। সীতাকুণ্ড উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ জানান, কৃষি অফিস কৃষকদের সর্বাত্মক সহায়তা করছে। তবে পান চাষিদের কৃষি ঋণের সুবিধা এবং কৃষি অফিসের পর্যাপ্ত সহযোগিতা নিয়ে কিছু প্রশ্ন উঠেছে।
সুনীল চন্দ্র নাথ
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- সুনীল চন্দ্র নাথ ২০ শতক জমিতে পান চাষ করেন।
- বারৈয়াঢালা ইউনিয়নে পান চাষ ব্যাপক।
- শ্রমিক সংকট পান চাষকে প্রভাবিত করছে।
- সীতাকুণ্ড উপজেলায় বার্ষিক ৬৫০ মেট্রিক টন পান উৎপাদন হয়।
- পানের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - সুনীল চন্দ্র নাথ
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
সুনীল চন্দ্র নাথ ২০ শতক জমিতে পান চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন।