মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ নামক প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি একটি মর্মান্তিক ঘটনার সাথে জড়িত হয়েছে। চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে ১৯ ডিসেম্বর ইউরিয়া সার বহনকারী এমভি আল-বাখেরা জাহাজে ৭ জনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এই প্রতিষ্ঠানের নাম জড়িয়েছে। বাংলাদেশ ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের তথ্য অনুযায়ী, এমভি আল-বাখেরা জাহাজটি ১৯ ডিসেম্বর ইউরিয়া সার পরিবহনের জন্য বরাদ্দ পায় এবং ২১ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর কাফকো জেটি থেকে ৭২০ টন ইউরিয়া সার বোঝাই করে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এই জাহাজের পণ্য পরিবহন ঠিকাদার ছিল মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ। জাহাজটিতে থাকা ৮ জন কর্মীর মধ্যে ৭ জন নিহত হয় এবং একজন আহত হয়। নিহতদের মধ্যে জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়া এবং তার ভাগনে শেখ সবুজও ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ এর ভূমিকা এবং ঘটনার সাথে তাদের সম্পর্ক সম্পর্কে তদন্ত চলছে। ঘটনার স্বাভাবিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। এই দুঃখজনক ঘটনায় মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজের দায়িত্ব ও কর্মকাণ্ডের উপর প্রশ্ন উঠেছে।
মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ
মূল তথ্যাবলী:
- মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ এমভি আল-বাখেরা জাহাজের সার পরিবহনের ঠিকাদার ছিল।
- চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে জাহাজে ৭ জনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজের নাম জড়িত।
- জাহাজে ৭২০ টন ইউরিয়া সার ছিল, যা বিসিআইসির।
গণমাধ্যমে - মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
মেসার্স হামিদিয়া এন্টারপ্রাইজ জাহাজটির পণ্য পরিবহনের ঠিকাদার ছিল।