বাংলাদেশে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা বহু বছর ধরে অসহায়ত্ব ও দুঃখে জর্জরিত। তাদের প্রিয়জনরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অথবা রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলির কর্মীদের হাতে গুম হয়েছেন, যার কোন স্পষ্ট কারণ অথবা কোন বিচার ব্যবস্থা এখনও নেই। প্রায় দুই দশক ধরে, ৬০০ এর বেশি মানুষ গুম হওয়ার ঘটনায় নিখোঁজ হয়েছেন, তাদের অনেকেই ফিরে আসেনি। তাদের পরিবারগুলো সরকারের কাছে ন্যায়বিচারের দাবি জানাচ্ছে, দায়ীদের শাস্তি প্রদানের জন্য চাপ প্রয়োগ করছে। এদের মধ্যে অনেক মা, স্ত্রী, বাবা, ছেলেমেয়ে রয়েছেন, যারা প্রতিদিন অপেক্ষার জ্বালানীতে নিজেদের জীবন অতিবাহিত করছেন। তাদের অধিকাংশই অর্থনৈতিক দুর্দশায় ভোগছে, আইনি জটিলতার মধ্যে পড়ে সম্পত্তি ও ব্যাংকের অর্থের অধিকার থেকেও বঞ্চিত। 'মায়ের ডাক' এর মতো সংগঠন গুমের বিরুদ্ধে জনমত গঠনে কাজ করছে, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ অন্যান্য সংগঠন এই ঘটনায় সরকারের দিকে আঙ্গুল তুলে সরকারের বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে। তবে সরকার বারবার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। গুমবিরোধী কনভেনশন ও তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে ন্যায়বিচারের আশা পোষণ করছে গুমের শিকারদের পরিবারের সদস্যরা। আরও তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই প্রতিবেদনটি আপডেট করব।
গুমের শিকারদের পরিবারের সদস্যরা
আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৫৬ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৭ বছরে ৬২৯ জন অপহৃত
- অনেক নিখোঁজ আছেন এখনও
- ন্যায়বিচার ও দায়ীদের শাস্তির দাবি
- 'মায়ের ডাক' সংগঠন গঠন
- গুমবিরোধী কনভেনশন ও তদন্ত কমিটির দাবি
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - গুমের শিকারদের পরিবারের সদস্যরা
‘মায়ের ডাক’ সংগঠন গঠন করেন
ব্যক্তি:ইসমাঈল হোসেননাসরিন জাহানসানজিদা ইসলামএম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়ামোঃ অলিদ বিন সিদ্দিক তালুকদারবেল্লাল হোসেন রাজুনোবেল মাহমুদমির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরআসাদুজ্জামান খানসৈয়দ রেফাত আহমেদআজিজ আহমদ ভূঞামো. শফিকুল ইসলামমইনুল ইসলাম চৌধুরীমো. ফরিদ আহমেদ শিবলীনূর খাননাবিলা ইদ্রিসসাজ্জাদ হোসেনমুহাম্মদ ইউনূসতারেক সাঈদ মোহাম্মদসাজেদুল ইসলাম সুমনশেখ হাসিনাব্যারিস্টার আবু সায়েমমোকছেদুল মোমিন মিথুনখালেদা জিয়াতারেক রহমানজিয়াউর রহমানসাইফুল আলমসালমা ইসলাম