বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতি

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৫৯ এএম

বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন: একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ

উপস্থাপিত লেখা থেকে 'বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতি' নামক কোনো সংগঠনের উল্লেখ নেই। লেখায় 'বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন' (এনএইচআরসি) এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে। তাই, এই লেখা 'বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন' কেন্দ্রিক হবে। আপনার যদি 'বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতি' সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য থাকে, তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করছি। আমরা নতুন তথ্য পেলে লেখাটি আপডেট করব।

বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (এনএইচআরসি) ২০০৭ সালের ডিসেম্বরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। মূলত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশের আওতায় গঠিত হলেও পরবর্তীতে ২০০৯ সালে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন দ্বারা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। এটি মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষার জন্য একটি জাতীয় অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে।

এনএইচআরসি'র মূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের সংবিধান ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তির আলোকে মানবাধিকারের সুরক্ষা ও উন্নয়ন। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্ত করে, অভিযোগ নিষ্পত্তি করে, সরকারকে সুপারিশ প্রদান করে এবং জনসাধারণের মধ্যে মানবাধিকার সচেতনতা বৃদ্ধি করে।

কমিশন একজন চেয়ারম্যান, একজন সার্বক্ষণিক সদস্য এবং পাঁচজন অবৈতনিক সদস্য সমন্বয়ে গঠিত। চেয়ারম্যান ও সার্বক্ষণিক সদস্য ৩ বছর মেয়াদে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

২০২১ সালে এনএইচআরসি নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণ প্রতিরোধে 'জাতীয় ইনকোয়ারি কমিটি' গঠন করে। কমিটি বিভিন্ন সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সরকারের কাছে একটি প্রতিবেদন হস্তান্তর করে।

ঠিকানা: নবম তলা, বিটিএমসি ভবন, ৭-৯ কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫

মূল তথ্যাবলী:

  • ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত
  • মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষা
  • সংবিধান ও আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুসারে কাজ করে
  • মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্ত ও অভিযোগ নিষ্পত্তি
  • জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।