ক্যাম্পাস সংস্কার

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩:১৪ এএম

বাংলাদেশের বেসরকারি ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্যাম্পাস সংস্কারের বিষয়টি বর্তমানে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় খাতের উন্নয়নে ১৩ দফা সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে। এই প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে অলাভজনক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর ভ্যাট ও ট্যাক্স রহিতকরণ, পিএইচডি প্রোগ্রাম ও গবেষণার অনুমোদন, দক্ষতা-ভিত্তিক শিক্ষা ও স্বল্পমেয়াদী বিশেষায়িত কোর্স চালুর অনুমোদন, গবেষণায় অর্থায়ন, র‍্যাঙ্কিং ও গুণগত মান নিশ্চিতকরণ, প্রশাসনিক জটিলতা হ্রাস, সমান সুযোগ নিশ্চিতকরণ, স্বায়ত্তশাসন ও অ্যাকাডেমিক স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ, ইউজিসি’র আধুনিকীকরণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি, ভিসি, প্রোভিসি এবং ট্রেজারার নিয়োগ প্রক্রিয়া সহজ করা, উচ্চশিক্ষাকে অর্থনৈতিক চালিকা শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা, শাখা ক্যাম্পাস ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং ক্যাম্পাস নির্মাণে সহায়তা। অন্যদিকে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জুলাই বিপ্লবের শহীদ এবং আহতদের আকাঙ্ক্ষার বাস্তব প্রতিফলন ঘটাতে ১২ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। এতে ক্যাম্পাসের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষা ও গবেষণা, আবাসন, প্রশাসনিক সংস্কার, মেডিকেল সেবা, ছাত্রকল্যাণ, পরিবহন-সহ বিভিন্ন দাবি অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সংস্কার আন্দোলন, এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্যান্য সংস্কারের চেষ্টা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। যেসব বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কারের মধ্য দিয়ে গেছে সেগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, প্রশাসনের ভূমিকা এবং সংস্কারের ফলাফল সম্পর্কেও উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার বিষয়ক সম্পূর্ণ তথ্য এখনও একত্রিত করা সম্ভব হয়নি। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে এই বিষয়ে আরও তথ্য প্রকাশ করা হলে লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির ১৩ দফা সংস্কার প্রস্তাব
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ দফা দাবি
  • গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সংস্কার আন্দোলন
  • বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্কারের প্রচেষ্টা

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।