হেলাল মিয়া

দুই হেলাল মিয়া: একজন চিকিৎসক, আরেকজন রিকশাচালক

বাংলাদেশে ‘হেলাল মিয়া’ নামটি বেশ সাধারণ। তাই, এই নামের দুই ব্যক্তির কথা এখানে উল্লেখ করা হলো। তাদের মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট করার জন্য তাদের পেশা এবং অন্যান্য তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

  • *প্রথম হেলাল মিয়া:**

ডাঃ মোঃ হেলাল মিয়া একজন বিশিষ্ট চিকিৎসক। তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে মেডিসিন স্পেশালিস্ট হিসেবে কর্মরত আছেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা MBBS, BCS (Health), এবং MD (Medicine)। তিনি রংপুরের পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও চিকিৎসা প্রদান করেন। তার ক্লিনিকের ঠিকানা: ৭৭/১, জেল রোড, ধাপ, রংপুর – ৫৪০০, বাংলাদেশ। পরামর্শের সময়: বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা (বন্ধ: বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার)। যোগাযোগের জন্য নম্বর: +৮৮০৯৬১৩৭৮৭৮১৩।

  • *দ্বিতীয় হেলাল মিয়া:**

আরেক হেলাল মিয়া (৫০), একজন রিকশাচালক যিনি দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা গেছেন। ৩ এপ্রিল, হাজারীবাগের বিজিবি ১ নম্বর সড়কে এক ব্যক্তি হাতি দিয়ে চাঁদা আদায় করার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে। হাতির পায়ের নিচে পড়ে হেলাল মিয়া গুরুতর আহত হন এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জে এবং তিনি পরিবার নিয়ে কামরাঙ্গীরচর এলাকায় বাস করতেন বলে জানা গেছে।

উভয় হেলাল মিয়ার মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট করার জন্য তাদের পেশা, বয়স, ও ঘটনার বিবরণ উল্লেখ করা হয়েছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ডাঃ মোঃ হেলাল মিয়া রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মেডিসিন স্পেশালিস্ট
  • ডাঃ হেলাল মিয়ার ক্লিনিক রংপুরের পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে
  • আরেক হেলাল মিয়া রিকশাচালক হিসেবে হাতির আঘাতে মারা গেছেন
  • রিকশাচালক হেলাল মিয়ার মৃত্যু হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে

গণমাধ্যমে - হেলাল মিয়া

হেলাল মিয়া গরু চুরির অভিযোগে পিটুনির শিকার হন এবং চুন-বালু মিশ্রিত পানি খাওয়ানোর পর মারা যান।

২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

হেলাল মিয়ার উপর গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনি দেওয়া হয় এবং চুন ও বালু মিশ্রিত পানি পান করানো হয়, যার ফলে তার মৃত্যু হয়।

হেলাল মিয়া গরু চুরির অভিযোগে গণপিটুনির শিকার হন এবং পরবর্তীতে মারা যান।