শিফা আক্তার

আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৮ এএম

দুই শিফা আক্তার: একজনের আত্মহত্যা, অপরজনের জীবন সংগ্রাম

দুই শিফা আক্তার নামের ব্যক্তি সম্পর্কে দুটি ভিন্ন ঘটনা এখানে তুলে ধরা হলো, যাতে বিভ্রান্তি এড়ানো যায়:

প্রথম শিফা আক্তার:

রাজধানীর লালবাগের শহিদনগর এলাকায় ২৬ বছর বয়সী এক যুবতী শিফা আক্তার গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। সৌদি আরব প্রবাসী ছিলেন তিনি। ২৭ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠায়। তার বড় ভাই শামীম ঢাকা পোস্টকে জানান, দুই সপ্তাহ আগে সৌদি আরব থেকে তিনি দেশে ফিরেছিলেন। আত্মহত্যার কারণ এখনও অজানা। পরিবারের বাস লালবাগ থানার শহিদনগর এলাকায় এবং তাদের বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট থানার দুধ পাতিল গ্রামে।

দ্বিতীয় শিফা আক্তার:

একটি যমজ শিশু, রিফা ও শিফা, ২০২৩ সালের ৭ জুন বরগুনা জেলার বেতাগী উপজেলার বাদশা মিয়া ও মাহমুদা আক্তার দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করে। শিশু দুটি পেটে জোড়া লেগে জন্মগ্রহণ করে। ৭ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ ঘন্টার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাদের আলাদা করা হয়। ৮২ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অস্ত্রোপচারে অংশ নেন। শিফা এখন সুস্থ হচ্ছে, তবে রক্তে সংক্রমণের সমস্যা রয়েছে। রিফা পুরোপুরি সুস্থ।

উভয় শিফা আক্তারের ঘটনাই ভিন্ন এবং তাদের মধ্যে কোনো সম্পর্কের কথা জানা যায়নি।

মূল তথ্যাবলী:

  • লালবাগের শিফা আক্তারের আত্মহত্যা
  • সৌদি প্রবাসী ছিলেন তিনি
  • যমজ শিশু শিফা ও রিফার সফল অস্ত্রোপচার
  • ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা
  • ১০ ঘন্টার অস্ত্রোপচার

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - শিফা আক্তার

25/12/2024

আবুল কালামের স্ত্রী, মা ও বোনসহ পরিবারের সদস্যরা আহত হয়েছেন।