শাহিনুর বেগম

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:০৪ এএম

শাহিনুর বেগম নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হতে পারে। প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, অন্তত দুজন শাহিনুর বেগমের উল্লেখ রয়েছে। একজন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের এক গৃহিণী যিনি ‘নিটটো এক্সপ্রেস’ নামে একটি অনলাইন খাবারের ব্যবসা পরিচালনা করেন এবং অন্যজন একজন অসহায় নারী যিনি বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের চাকরি ফিরে পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করছেন।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের শাহিনুর বেগম:

৫০ বছর বয়সী শাহিনুর বেগম রূপগঞ্জ থেকে মাটির চুলায় রান্না করা খাবার বিক্রি করে অনলাইন ব্যবসা শুরু করেন। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে তিনি ‘নিটটো এক্সপ্রেস’ নামে তার ব্যবসায় ভালো সাড়া পেয়েছেন। তাঁর মেয়ে সাদিয়া সরকার তাঁর কাজে সার্বিক সহযোগিতা করে আসছেন। তাঁরা উভয়েই ‘উই’ (Women and e-commerce forum) নামক একটি অনলাইন গ্রুপের সদস্য এবং এই গ্রুপ তাঁদের ব্যবসার বিকাশে সহায়তা করেছে। তাঁদের জনপ্রিয় পণ্যের মধ্যে রয়েছে হাঁসের মাংস, নকশী পিঠা, হাতে ভাজা মুড়ি, দেশী মুরগী ও গরুর মাংস ভুনা ইত্যাদি। শাহিনুর বেগম স্বল্পশিক্ষিত এবং স্বামী ছাড়া থাকার কারণে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের শাহিনুর বেগম:

এই শাহিনুর বেগম বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের বাবুর্চি পদের চাকরি হারিয়েছেন। ১০ মাস ধরে তিনি বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ধর্না দিচ্ছেন চাকরি ফিরে পাওয়ার জন্য। ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ দাবি করেন যে তিনি আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে চাকরি করতেন এবং আউটসোর্সিং কর্তৃপক্ষই তাকে চাকরি থেকে বাদ দিয়েছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের শাহিনুর বেগম ‘নিটটো এক্সপ্রেস’ নামে অনলাইন খাবার ব্যবসা পরিচালনা করেন।
  • তিনি ‘উই’ গ্রুপের সদস্য এবং মাটির চুলায় রান্না করা খাবার বিক্রি করেন।
  • বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের শাহিনুর বেগম মহিলা কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের চাকরি ফিরে পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করছেন।
  • উভয় শাহিনুর বেগমই আর্থিক স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - শাহিনুর বেগম

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

তিশা আক্তারের মা রাস্তায় ছোট বোনের সাথে যাওয়ার সময় ঘরে তিশাকে একা রেখেছিলেন।

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

তিশার মা শাহিনুর বেগম অভিযোগ করেছেন যে, তার মেয়েকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে।