শাহ আমানত সেতু, বা তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু হিসেবে পরিচিত, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু। ২০০৬ সালের ৮ আগস্ট নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ২০১০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন করা হয়। ৯৫০ মিটার দীর্ঘ ও ২৪.৪০ মিটার প্রশস্ত এই সেতুটি চার লেন বিশিষ্ট এবং ভারী যানবাহন চলাচলের উপযোগী। এটি কেবল স্টেইড এক্সট্রাডোজড টাইপের সেতু, যা বাংলাদেশের প্রথম বৃহৎ এক্সট্রাডোজড সেতু। নির্মাণ ব্যয় ছিল ৫৯০ কোটি টাকা, যার একটি বড় অংশ কুয়েত সরকারের অনুদান ছিল। চীনা প্রকৌশলী সংস্থা চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি এই সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে। শাহ আমানত সেতু পটিয়া ও বাকলিয়া থানাকে সংযুক্ত করে এবং কর্ণফুলীর দক্ষিণ পাড়ের শিল্প এলাকার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও বান্দরবানের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করেছে। সেতুতে কম্পিউটারাইজড টোল ব্যবস্থা রয়েছে। তবে, সম্প্রতি সেতুর এক্সপ্যানশন জয়েন্টে কিছু ত্রুটি দেখা দিয়েছে, যা সংশোধনের প্রয়োজন।
শাহ আমানত সেতু
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
নামান্তরে:
শাহ আমানত সেতু (তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু)
তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু
কর্ণফুলী সেতু
কর্ণফুলি সেতু
শাহ আমানত সেতু
মূল তথ্যাবলী:
- কর্ণফুলী নদীর উপর তৃতীয় সেতু
- ২০০৬ সালে নির্মাণ শুরু, ২০১০ সালে উদ্বোধন
- ৯৫০ মিটার দৈর্ঘ্য, ২৪.৪০ মিটার প্রস্থ
- চার লেন বিশিষ্ট, ভারী যানবাহন চলাচলের উপযোগী
- চীনা প্রকৌশলী সংস্থা দ্বারা নির্মিত
- চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও বান্দরবানের যোগাযোগ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।