লোহাগাড়া উপজেলা

লোহাগাড়া উপজেলা: চট্টগ্রাম জেলার সর্বদক্ষিণের একটি উপজেলা, ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। প্রায় ২৫৮.৮৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এই উপজেলা চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে মুঘল শাহজাদা শাহ সুজার অবস্থানের কথা লোকমুখে প্রচলিত আছে, যার নামানুসারে এ উপজেলার নামকরণ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ১৯৮১ সালে থানা হিসেবে গঠিত হয়ে ১৯৮৩ সালে উপজেলায় রূপান্তরিত হয় লোহাগাড়া। উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে, যার মধ্যে আমিরাবাদ, পদুয়া, চুনতি ইউনিয়ন উল্লেখযোগ্য। ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী লোহাগাড়ার জনসংখ্যা প্রায় ২,৭৯,৯১৩ জন। কৃষি এই উপজেলার অর্থনীতির মূল ভিত্তি। টংকাবতী ও ডলু নদী লোহাগাড়া উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতা লোহাগাড়া উপজেলার গ্রামবাসীদের উপর প্রভাব ফেলেছে, বিশেষ করে আমিরাবাদ এবং চুনতি। এছাড়াও উপজেলায় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক লোহাগাড়ার প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম। লোহাগাড়া উপজেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়।

মূল তথ্যাবলী:

  • লোহাগাড়া চট্টগ্রামের সর্বদক্ষিণের উপজেলা
  • মুঘল যুগের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
  • ১৯৮৩ সালে উপজেলায় রূপান্তর
  • ৯টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত
  • কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি
  • টংকাবতী ও ডলু নদীর প্রবাহ
  • মুক্তিযুদ্ধের নৃশংসতার সাক্ষী
  • ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক স্থান

গণমাধ্যমে - লোহাগাড়া উপজেলা

২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

হারুনুর রশিদ এই এলাকায় বাস করতেন।

লোহাগাড়ায় খোরশেদ আলমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঘটনা ঘটে।

২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

লোহাগাড়া হল চট্টগ্রামের একটি উপজেলা যেখানে খোরশেদ আলমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অবস্থিত এবং ঘটনাটি ঘটেছে।

এই স্থানে একটি মুরগি চার পা বিশিষ্ট বাচ্চা ফুটিয়েছে।