রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:৩৫ এএম

রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন: ২০২২ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করে, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে সবচেয়ে বড় সামরিক সংঘাত। এই আক্রমণের পেছনে রয়েছে রাশিয়ার দীর্ঘদিনের ভৌগোলিক ও ভৌগোলিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং ন্যাটোর পূর্বদিকে সম্প্রসারণের প্রতি রাশিয়ার আপত্তি। রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনকে 'অসামরিকীকরণ ও ডিনাজিফাই' করার নামে এই আক্রমণের ন্যায়সঙ্গত করার চেষ্টা করেছেন, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ব্যাপকভাবে নিন্দা করেছে।

আক্রমণের পর থেকে কিয়েভ, খারকিভ, মারিউপোল, ওডেসা, এবং অন্যান্য শহরগুলি রাশিয়ান হামলার শিকার হয়েছে। লক্ষ লক্ষ ইউক্রেনীয় তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেছে, যা একটি ব্যাপক মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে। পশ্চিমা দেশগুলি ইউক্রেনকে অর্থনৈতিক ও সামরিক সাহায্য দিয়েছে এবং রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হওয়ায় উভয় দেশই গুরুতর ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে, এবং বিশ্ব অর্থনীতিও এর প্রভাব অনুভব করছে। ইউক্রেনীয় প্রতিরোধ অপ্রত্যাশিতভাবে কার্যকর হয়েছে, এবং যুদ্ধের পরিণতি এখনও অনিশ্চিত। ২০২৩ সালে যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতেও যুদ্ধের কোনো শেষের ইঙ্গিত দেখা যায়নি। রাশিয়ার আংশিক সামরিক সংঘবদ্ধতা এবং পশ্চিমা দেশের সাহায্য এই যুদ্ধকে আরও জটিল করে তুলেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ২৪শে ফেব্রুয়ারি ২০২২ রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করে
  • আন্তর্জাতিকভাবে এটিকে আগ্রাসন হিসেবে বিবেচনা করা হয়
  • লক্ষ লক্ষ ইউক্রেনীয় শরণার্থী হয়েছে
  • পশ্চিমা দেশগুলি ইউক্রেনকে সাহায্য করছে এবং রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে
  • যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হওয়ার কারণে উভয় দেশই গুরুতর ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন

১ জানুয়ারী ২০২৪, ৬:০০ এএম

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে।