এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত ‘রমিজ মিয়া’ নামের ব্যক্তিদের বিভিন্ন ঘটনার সাথে জড়িততার কারণে একাধিক রমিজ মিয়া থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। নিম্নলিখিত তথ্য থেকে বোঝা যায় যে দুজনের বেশি রমিজ মিয়া সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে:
প্রথম রমিজ মিয়া: একজন লেখকের রচিত ‘রমিজ মিয়া’ নামক একটি বই রকমারি ডটকমে বিক্রয়ের জন্য প্রদর্শিত হয়েছে। এই রমিজ মিয়া সম্ভবত কোন ব্যক্তি বা কাল্পনিক চরিত্রের নাম।
দ্বিতীয় রমিজ মিয়া: সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের বুরুঙ্গাছড়া গ্রামের রমিজ মিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় তদন্তের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ঘটনার সংবাদ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এই রমিজ মিয়া (প্রায় ৬০ বছর বয়সী) তাহিরপুর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে করা একটি মামলার আসামি ছিলেন। তার মৃত্যু ঘটেছে পুলিশের সাথে ধাওয়া ও ধস্তাধস্তির মধ্যে। এই ঘটনায় পুলিশের দায়িত্ব পালনে অবহেলার অভিযোগ উঠেছে।
তৃতীয় রমিজ মিয়া: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রমিজ উদ্দীন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে। তার নামে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে একটি কলেজও স্থাপিত হয়েছে। তিনি হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী সেনাদের সাথে লড়াইয়ে শহীদ হন।