ঢাকার বাতাসের দূষণের ভয়াবহতা এবং এর প্রতিকারের উপায় নিয়ে লেখক মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঞা একটি নিবন্ধ রচনা করেছেন। তিনি ঢাকার বায়ু দূষণের প্রধান কারণ হিসেবে নির্মাণ কাজ, ইটভাটা এবং যানবাহনের ধোঁয়া উল্লেখ করেছেন। বিশ্বব্যাংক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ২০১৯ সালের যৌথ গবেষণার প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে তিনি দাবি করেন ঢাকায় প্রতি বছর গড়ে ৫০০টি নতুন ভবন নির্মিত হয় এবং অধিকাংশ নির্মাতাই ধুলো নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না। শুষ্ক মৌসুমে বিভিন্ন সেবা সংস্থার সড়কে খোঁড়াখুঁড়ির কাজের ফলেও প্রচুর ধুলো উত্পন্ন হয়। তিনি ঢাকার আশপাশে অসংখ্য ইটভাটার অবস্থান এবং নিম্নমানের জ্বালানি ব্যবহারকারী যানবাহনের সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। লেখক ঢাকার বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারী ও বেসরকারী সংস্থাগুলোর ব্যর্থতার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন এবং দুর্নীতির প্রসঙ্গ টেনে এই সমস্যার সমাধানে আইন প্রয়োগের পাশাপাশি জনসচেতনতা বৃদ্ধির উপর জোর দিয়েছেন। তিনি শহরের পরিচ্ছন্নতা বৃদ্ধি, যানজট নিরসন, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ এবং আবর্জনা পোড়ানো বন্ধের উপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। মোটকথা, লেখকের নিবন্ধ ঢাকার বায়ু দূষণের কারণ, কার্যকারিতা এবং এর সমাধানের ব্যবহারিক পন্থা সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্তসার প্রদান করেছে।
মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঞা
মূল তথ্যাবলী:
- ঢাকার বাতাসের দূষণ চরম অস্বাস্থ্যকর
- নির্মাণ কাজ, ইটভাটা, যানবাহন প্রধান দোষী
- ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাংক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ গবেষণা
- দুর্নীতি দূষণের মূল কারণ
- আইন প্রয়োগ ও জনসচেতনতা প্রয়োজন
গণমাধ্যমে - মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঞা
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঞা বায়ু দূষণের কারণ ও প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে বিশ্লেষণ করেছেন এবং দুর্নীতির প্রভাবের কথা উল্লেখ করেছেন।