মোহাম্মদ ইয়াকুব

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৩ এএম

মোহাম্মদ ইয়াকুব নামে একাধিক ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে। প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, দুইজন মোহাম্মদ ইয়াকুবের কথা উঠে এসেছে:

প্রথম মোহাম্মদ ইয়াকুব:

এই মোহাম্মদ ইয়াকুব ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং আজকের সূর্যোদয় পত্রিকার সাবেক কুয়েত ব্যুরো প্রধান। তিনি 29 ডিসেম্বর, 2024 রোববার ফেনী সদর উপজেলার শহরস্থ ডাক্তার পাড়া এলাকায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়। তিনি তিন যুগেরও বেশি সময় কুয়েতে অবস্থান করেন এবং তিন বছর আগে শারীরিক অসুস্থতার জন্য বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তার মৃত্যুতে কুয়েতের বাংলাদেশি কমিউনিটির শোকের ছায়া নেমে আসে। বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি মঈন উদ্দিন সরকার সুমন এবং সাধারণ সম্পাদক আ হ জুবেদ তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন।

দ্বিতীয় মোহাম্মদ ইয়াকুব:

এই মোহাম্মদ ইয়াকুব ছিলেন বৃহত্তর যশোরের শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের একজন সম্মানিত অধ্যাপক। তিনি যশোর ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক এবং সুরবিতানের সভাপতি ছিলেন। তিনি যশোর শহরের সরকারি সিটি কলেজ ও নওয়াপাড়া কলেজে অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৯৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গা থেকে যশোরে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। তিনি কবি মাইকেল মধুসুদন দত্তের বাড়ীকে কেন্দ্র করে বিশাল মধুমেলার আয়োজনের সূচনা করেন এবং ১৯৮৭ সালে যশোর সিটি কলেজ জাতীয়করণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার লেখা ‘প্রগতিশীল শিল্প-সাহিত্য’ নামক বইটি ১৯৯৭ সালে প্রকাশিত হয়।

উভয় মোহাম্মদ ইয়াকুবের বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে আরও তথ্য প্রকাশ করার জন্য আমরা পুনরায় আপডেট করবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক মোহাম্মদ ইয়াকুবের মৃত্যু
  • আজকের সূর্যোদয় পত্রিকার সাবেক কুয়েত ব্যুরো প্রধান
  • রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
  • যশোরের শিক্ষাবিদ মোহাম্মদ ইয়াকুবের সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু
  • মধুমেলা আয়োজনের উদ্যোক্তা
  • যশোর সিটি কলেজ জাতীয়করণে ভূমিকা

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মোহাম্মদ ইয়াকুব

মোহাম্মদ ইয়াকুবের মৃত্যু হয়েছে এবং ফেনীতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

মোহাম্মদ ইয়াকুব মৃত নাঈমের কারখানার মালিকের সাথে সম্পর্কিত ছিলেন।