মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৯ এএম

দুই মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ: একজন শিক্ষাবিদ ও অন্যজন মুক্তিযোদ্ধা

প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, "মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ" নামটি দুই ব্যক্তিকে নির্দেশ করতে পারে। তাই বিভ্রান্তি এড়াতে, আমরা তাদের পৃথকভাবে আলোচনা করব।

মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ (শিক্ষাবিদ):

এই মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ, যিনি আহসান সাইয়েদ নামেও পরিচিত, একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, অনুবাদক ও সাহিত্যিক। তিনি ১৯৬৩ সালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার দক্ষিণ রামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক এবং ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলা, ইংরেজি, আরবি, উর্দু ও ফারসি ভাষায় তার পারদর্শিতা রয়েছে। তিনি নোবেল বিজয়ী মিশরীয় লেখক নাজীব মাহফুজের ছোটগল্প এবং আরব নাট্যকার তওফীক আল-হাকীমের নাটকের বাংলা অনুবাদেও সুপরিচিত।

মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ (মুক্তিযোদ্ধা):

এই মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তার জন্ম ২ ডিসেম্বর, ১৯৪২ সালে ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার আহমেদপুর গ্রামে। তিনি পাকিস্তান নৌবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন এবং ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ফ্রান্স থেকে পালিয়ে এসে যুদ্ধে যোগ দেন। ১৯৭১ সালের ১৫ আগস্ট মোংলা বন্দরে নৌকমান্ডো অপারেশনে অংশগ্রহণ করে তিনি বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে। ৭ জুলাই, ২০০৭ সালে তার মৃত্যু হয়।

উভয় ব্যক্তির সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে, এই লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ নামে দুইজন ব্যক্তি রয়েছেন।
  • একজন শিক্ষাবিদ, অনুবাদক ও সাহিত্যিক।
  • অন্যজন স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
  • শিক্ষাবিদ মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত।
  • মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মোহাম্মদ আহছান উল্লাহ রামনগর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।